1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা জেএসসি ও এসএসসির নম্বরের সমন্বয়ে এইচএসসির ফল সীমান্ত হত্যা বন্ধে কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ফারহান হত্যা: শেখ হাসিনাসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ   বাংলাদেশ-ভারতের বাণিজ্য সম্পর্ক অত্যন্ত জোরালো: অর্থ উপদেষ্টা খুলনায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ৩ শ্রমিকের মৃত্যু স্বৈরাচারের পরিণতির নিদর্শন হিসেবে গণভবনকে জাদুঘর বানানো হবে: উপদেষ্টা নাহিদ কাজে ফিরেছেন সাভার-আশুলিয়ার পোশাক শ্রমিকরা বঙ্গবন্ধু সেতুতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৩ বিতর্কিত দেওয়ানবাগীর আস্তানায় ভাঙচুর অগ্নিসংযোগ 

আইনি লড়াইয়ে ১২ বছর পর স্বপদে ফিরলেন অধ্যক্ষ

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২১
  • ২৫৬ বার দেখা হয়েছে

দীর্ঘ ১২ বছর ৭ মাস পর আইনি লড়াই করে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা রহমত আলী সরকারি কলেজের (নবজাতীয়করণকৃত) অধ্যক্ষ হিসেবে স্বপদে বহাল হলেন তোফাজ্জল হোসেন আখন্দ। ২০০৯ সালে জোরপূর্বক তাকে কলেজ থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ তুলে আদালতের স্বরণাপন্ন হয়ে তিনি স্বপদে ফিরে আসার আদেশ পান।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর গাজীপুরের ৫ম সিনিয়র জজ আদালত তার স্বপদে বহাল হওয়ার আদেশ দিলে তিনি গত শনিবার (১৬ অক্টোবর) কলেজের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে যোগদানের আবেদন করেন। অধ্যক্ষের আইনজীবি এএএম আমানুল্লাহ ফরিদ আদালতের আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তোফাজ্জল হোসেন আখন্দ জানান, ২০০৯ সালে সন্ত্রাসী কায়দায় তাকে জোর করে কলেজ থেকে বের করে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নেয় তৎকালীন পরিচালনা পরিষদ। পরে রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও পরিচালনা পরিষদকে ব্যবহার করে ওই সময়ে কলেজের উপাধ্যক্ষ নুরুন্নবী আকন্দ ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে বহাল হন। বিভিন্ন ভাবে চেষ্টা করে তিনি কলেজে প্রবেশ করতে না পেরে গাজীপুর আদালতে দেওয়ানী মোকাদ্দমা ২৩০/২০১০ দায়ের করেন। পরে ৫ম সিনিয়র জজ আদালতে তা বদলী হয়ে ৭২/১৩ পরিণত হয়। অবশেষে দীর্ঘদিন শুনানী শেষে অধ্যক্ষকে স্বপদে বহাল মর্মে রায় দেন। এখন থেকে তার দায়িত্বপালনে আর কোন বাধা রইল না।
তিনি আরও বলেন, ২০০৫ সালে তিনি অধ্যক্ষ পদে নিয়োগ লাভ করে দায়িত্বরত ছিলেন। পরে ২০০৯ সালের কলেজের পরিচালনা পরিষদের এক সভাচলাকালীণ তাকে সন্ত্রাসী কায়দায় জোর করে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নিয়ে বের করে দেওয়া হয়। পরে তারা রেজুলিউশন তৈরি করে নুরুন্নবী আকন্দকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব দেয়। একজন শিক্ষক হিসেবে বিষয়টি তার কাছে ছিল চরম অপমান। তাই অন্যায় এ বিষয়টি তিনি মেনে নিতে পারেননি। বিধি অনুযায়ী বয়স হয়ে যাওয়ায় তার চাকড়ীর মেয়াদকাল আর কয়েকমাস রয়েছে। আদালতের আদেশে সত্যের জয় হয়েছে। বাকি কয়েক মাস তিনি সুশৃঙ্খলভাবে দায়িত্ব পালন করতে চান।

কলেজের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি উপজেলা নির্বাহী অফিসার তরিকুল ইসলাম বলেন, তিনি মামলার আদেশের কপিসহ যোগদানের অনুমতি চেয়েছেন। বর্তমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নুরুন্নবী আকন্দ এ বিষয়ে আপিল করেছেন। আদালতের আদেশ অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি