1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:৩১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কেন পালাল আওয়ামী লীগ? হাসিনার ভাষণে ক্ষুব্ধদের ‘৩২ নম্বর’ ভাংচুর, সুধা সদনে আগুন, ভেঙে দেওয়া হয়েছে খুলনায় শেখ বাড়ি, চট্টগ্রাম সিলেট রংপুরে ম্যুরাল, কুষ্টিয়ায় হানিফের বাসভবন রাশিয়ায় মানবপাচারকারী চক্রের মূলহোতা বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার সৌদি, ওমান ও কাতার নিয়ে সুখবর দিলেন আসিফ নজরুল কুয়াশায় শাহজালালে নামতে না পেরে ৩ ফ্লাইট গেল কলকাতায় সালমান এফ রহমানসহ ৬ জন ফের রিমান্ডে  গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের অবরোধ, মিরপুর রোডে যান চলাচল বন্ধ উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারার বড় কারণ জানালেন অর্থ উপদেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে সব সমস্যা দ্রুত সমাধান করা সম্ভব নয় : আসিফ আমিন আমিন ধ্বনিতে মুখরিত তুরাগ পাড়

জাপানে রপ্তানি সুযোগ কাজে লাগাতে চায়: বাণিজ্যমন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্শি বলেছেন, জাপানের সাথে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক ও অর্থনৈকিত সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। জাপান বাংলাদেশের উন্নয়নের বড় অংশীদার। জাপানে বাংলাদেশের রপ্তানি বৃদ্ধির প্রচুর সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশ এ সুযোগ কাজে লাগাতে চায়। তৈরী পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে আরও বাণিজ্য সুবিধা প্রদান করলে জাপানে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়বে। বাংলাদেশ ২০২৪ সালে এলডিসি থেকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে।

পাঁচ বছর চলমান বাণিজ্য সুবিধা অব্যাহত রাখার আহবান জানিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় দেশে ১০০টি স্পেশাল ইকোনমিক জোন গড়ে তোলা হচ্ছে। এগুলোতে জাপান বিনিয়োগ করলে লাভবান হবে। এখানে বিনিয়োগে বাংলাদেশ আকর্ষনীয় সুযোগ-সুবিধা প্রদানের প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। বাংলাদেশ জাপানের তৈরী গাড়ির বড় বাজার। বাংলাদেশে জাপান গাড়ি তৈরীর কারখানা স্থাপন করলে তা লাভজনক হবে।

এ সময় জাপানের রাষ্ট্রদূত বাণিজ্যমন্ত্রীকে জানান, জাপান বাংলাদেশে অটোমোবাইল কারখানা স্থাপনের চিন্তা করছে। বাংলাদেশের আড়াইহাজার স্পেশাল ইকোনমিক জোনে জাপান বড় ধরনের বিনিয়োগ করবে, এ বিনিয়োগ হবে এশিয়ার মধ্যে বৃহৎ ।

বাণিজ্যমন্ত্রী আজ (৩ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় অফিস কক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি এর সাথে মতবিনিময়ের সময় এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত বলেন, জাপান বাংলাদেশের সাথে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ২০২৪ সালে এলডিসি গ্রাজুয়েশনের পরও জাপান বাংলাদেশকে দেয়া বাণিজ্য সুবিধা অব্যাহত রাখার চিন্তা করছে। এজন্য এফটিএ অথবা পিটিএ করা যেতে পারে।

জাপানের ব্যবসায়ীগণ বাংলাদেশের সাথে বাণিজ্য বৃদ্ধি করতে আগ্রহী। উভয় দেশের বাণিজ্য-বিনিয়োগ বৃদ্ধি করতে একটি জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করা যেতে পারে। জাপানে দক্ষ শ্রমিকের প্রচুর চাহিদা আছে। বাংলাদেশ এ সুযোগ গ্রহণ করতে পারে। রাষ্ট্রদূত বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে জাপানে ১৩৬৫ দশমিক ৭৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ২০১৯-২০০ অর্থ বছরে ১২০০ দশমিক ৭৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে। একই ভাবে ২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে জাপান থেকে ১৮৫২ দশমিক ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরের জুলাই-মে সময়ে ১২৯৪ দশমিক ৯১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য আমদানি করেছে।

এ সময় বাণিজ্যসচিব ড. মো. জাফর উদ্দীন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) মো. ওবায়দুল আজম উপস্থিত ছিলেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি