1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কেন পালাল আওয়ামী লীগ? হাসিনার ভাষণে ক্ষুব্ধদের ‘৩২ নম্বর’ ভাংচুর, সুধা সদনে আগুন, ভেঙে দেওয়া হয়েছে খুলনায় শেখ বাড়ি, চট্টগ্রাম সিলেট রংপুরে ম্যুরাল, কুষ্টিয়ায় হানিফের বাসভবন রাশিয়ায় মানবপাচারকারী চক্রের মূলহোতা বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার সৌদি, ওমান ও কাতার নিয়ে সুখবর দিলেন আসিফ নজরুল কুয়াশায় শাহজালালে নামতে না পেরে ৩ ফ্লাইট গেল কলকাতায় সালমান এফ রহমানসহ ৬ জন ফের রিমান্ডে  গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের অবরোধ, মিরপুর রোডে যান চলাচল বন্ধ উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারার বড় কারণ জানালেন অর্থ উপদেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে সব সমস্যা দ্রুত সমাধান করা সম্ভব নয় : আসিফ আমিন আমিন ধ্বনিতে মুখরিত তুরাগ পাড়

সরকার হটাতে রাজপথে তীব্র আন্দোলনের সিধান্ত

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১
সরকার হটাতে রাজপথে তীব্র আন্দোলনের সিধান্ত
বিএনপির লোগো

দলীয় চেয়ারপারসনের রাজধানীর গুলশান কার্যালয়ে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে টানা তিন দিনের সিরিজ বৈঠক শেষ হয় গত বৃহস্পতিবার। দুর্নীতির মামলায় দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার পর সাড়ে তিন বছরের মধ্যে এটাই দলের সবচেয়ে বড় আয়োজন। রুদ্ধদ্বার সিরিজ বৈঠকের দিকে তখন সবার দৃষ্টি ছিল। সব মহলেই এ নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনাও চলে। দলটির অন্যতম নেতা মেজর হাফিজউদ্দিন আহমেদ সময় সংবাদকে জানান, নানা ইস্যুতে আলোচনা হলেও এক দফা এক দাবির পক্ষেই মতো বিএনপির সব পর্যায়ের নেতাদের। তা হলো ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকারকে হটাতে একমাত্র রাজপথের আন্দোলনের সিদ্ধান্ত। বিএনপির শুভাকাঙ্ক্ষী বলে পরিচিত ডা. জাফরুল্লাহ মনে করেন, হিসাব-নিকাষে নয়, জনগণের অধিকারে এগিয়ে আসতে হবে তাদের। মেজর হাফিজউদ্দিন আহমেদ বলেন, লক্ষ্য আমাদের একটাই রাজপথে আন্দোলনের মাধ্যমে এ সরকারকে অপসারণ করে আমরা তত্ত্বাবধায়ক ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাব।

সুতরাং অতীতের যে কোনো আন্দোলনের চেয়ে এবারে আন্দোলন তীব্রতর হবে বলে আশা রাখি। শিগগিরই এখন তো আন্দোলনের মৌসুম তো সামনে আছে। বিএনপিকে রাস্তায় নামার জন্য ডিসেম্বর পর্যন্ত কেন সময় লাগবে এমন প্রশ্ন রাখেন আর ডা. জাফরুল্লাহ। বলেন, এক সপ্তাহ , ১০ দিন, ১৫ দিন। বাকি দল যাদের সঙ্গে নেতারা আলাপ-আলোচনা করতে চাইছেন এর জন্য তো ১৫ দিনই যথেষ্ট।

আর এই আন্দোলনের জন্য দলমত নির্বিশেষে সবাইকে এক করার কৌশলও হাতে নেওয়া হয়েছে বলে জানান হাফিজউদ্দিন আহমেদ। আর ডা. জাফরুল্লাহর পরামর্শ, জামায়াতের সঙ্গ ত্যাগ ও দলের ভেতরের কোন্দল মেটাতে হবে বিএনপির হাইকমান্ডকে। তিনি বলেন, এই যে তিন দিনের মিটিং হলো, একটা সিদ্ধান্তে বিএনপি নেতারা আসতে পারলেন না। জামায়াতকে নিয়ে কী করবে। জামায়াতকে নিয়ে একটা সিদ্ধান্ত হওয়া উচিত ছিল।

হাফিজউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা অন্য দলের নেতাদের সঙ্গে বসার চেষ্টা করব এবং সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করব। একটি বৃহৎ প্ল্যাটফর্ম বা বৃহৎ ছাতার নিচে যতগুলো দলকে সমাবেশ করা যায় সেটিই চেষ্টা করা হবে।
আগামী ২১ থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দ্বিতীয় দফায় আবারও বিএনপি নেতাদের বৈঠকে বসবেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি