1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা জেএসসি ও এসএসসির নম্বরের সমন্বয়ে এইচএসসির ফল সীমান্ত হত্যা বন্ধে কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ফারহান হত্যা: শেখ হাসিনাসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ   বাংলাদেশ-ভারতের বাণিজ্য সম্পর্ক অত্যন্ত জোরালো: অর্থ উপদেষ্টা খুলনায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ৩ শ্রমিকের মৃত্যু স্বৈরাচারের পরিণতির নিদর্শন হিসেবে গণভবনকে জাদুঘর বানানো হবে: উপদেষ্টা নাহিদ কাজে ফিরেছেন সাভার-আশুলিয়ার পোশাক শ্রমিকরা বঙ্গবন্ধু সেতুতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৩ বিতর্কিত দেওয়ানবাগীর আস্তানায় ভাঙচুর অগ্নিসংযোগ 

স্থানীয় সরকার আইন, ২০২০’ এর খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৮০৮ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : সিটি করপোরেশনের মেয়র-কাউন্সিলরদের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার ছয় মাস নয়, তিন মাস আগেই নির্বাচন করতে হবে। একই সঙ্গে মেয়র-কাউন্সিলরদের ছুটি তিন মাস থেকে কমে এক মাস করা হচ্ছে। এমন বিধান রেখে ‘স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) (সংশোধন) আইন, ২০২০’ এর খসড়া নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
সোমবার (১৪ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীরা সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে বৈঠকে যুক্ত হন।
বৈঠকে শেষে সচিবালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম আইনটি অনুমোদনের তথ্য জানান।
সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি করপোরেশনের নির্বাচিত দুই মেয়রকে শপথ নেয়ার পরও দায়িত্ব পেতে দীর্ঘদিন অপেক্ষা করতে হয়েছিল। কারণ তখনও আগের মেয়র ও কাউন্সিলরদের মেয়াদ শেষ হয়নি।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘দেখা গেছে, বাস্তবে (সিটি করপোরেশন আইন অনুযায়ী) কাজ করতে গেলে কিছু অসুবিধা হয়। এখন নিয়ম রয়েছে, (মেয়াতোত্তীর্ণের আগে) ছয় মাসের (১৮০ দিন) মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। অন্যদিকে রয়েছে যেদিন তারা (মেয়র ও কাউন্সিলর) মিটিং করবে সেই থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত তাদের সময় থাকবে। দেখা গেছে, চার-পাঁচ মাস আগে যদি নির্বাচন হয়ে যায়, শপথ হলেও তারা দায়িত্ব নিতে পারতেছে না এই কন্ট্রাডিকশনের জন্য। (মেয়াদ পূর্ণ না হাওয়ায়) অনেক দিন তাদের অপেক্ষা করতে হয়।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন তো বটেই, শপথ নেয়ার পরও তাদের অপেক্ষা করতে হয়। সেজন্য এটাকে একটু চেইঞ্জ করে নিয়ে আসা হযেছে। (মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে) তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন শেষ করতে হবে। যেদিন শপথ হবে এর ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে দায়িত্ব হস্তান্তর হয়ে যাবে।’
‘নতুন এ ব্যবস্থায় মেয়র ও কাউন্সিলরদের মেয়াদ থাকার পরও কি তাদের পদ বিলুপ্ত হয়ে যাবে’- এ বিষয়ে খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘হ্যাঁ, বিলুপ্ত হয়ে যাবে। কারণ এখন তো আর ১৮০ দিন অপেক্ষা করতে হচ্ছে না। এতে ১৫ বা ১০ দিনের একটা ভেরিয়েশন (মেয়াদের চেয়ে কম) হয়। আগে তো তিন থেকে সাড়ে তিন মাস বসে থাকতে হতো।’
‘নতুন আইনে বলে দেয়াই হচ্ছে- মেয়াদ সম্পর্কে আইনে যা-ই থাকুক, নতুন পরিষদ যেদিন থেকে শপথ নেবে তার ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে প্রথম মিটিং করবে এবং সেদিন থেকেই আগের পরিষদ বিলুপ্ত হয়ে যাবে।’
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘সিটি করপোরেশনগুলোতে যারা (মেয়র ও কাউন্সিলর) ছিলেন বছরে তাদের তিন মাস ছুটি ছিল। আজকে মন্ত্রিসভা বলেছে, ওনারা জনপ্রতিনিধি কিন্তু তাদের এক্সিকিউটিভ ফাংশন আছে ডে টু ডে (নির্বাহী হিসেবে দৈনন্দিন কার্যক্রম)। সুতরাং বছরে ছুটি এক মাস করে দেয়া হলো।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি