1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
সোমবার, ০৫ মে ২০২৫, ০৪:৩৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কসবায় পৌর অটোরিকশা ট্যাক্স বন্ধের দাবিতে রাস্তা অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল কসবায় পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে ৮০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আখাউড়ায় ২৮ রাউন্ড চাইনিজ রাইফেলের গুলি সহ ৩ জনকে গ্রেফতার  করেছে পুলিশ চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব

অবশেষে মিরপুরে ‘গায়েবি কান্না’র রহস্য খুঁজে পেল পুলিশ

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট : শনিবার, ৮ মে, ২০২১

রাজধানীর মিরপুরের নির্মাণাধীন একটি আবাসিক প্রকল্প থেকে প্রায়ই কান্নার শব্দ ভেসে আসত। আশপাশের বাড়ির বাসিন্দারা এই ‘গায়েবি কান্নার’ উৎস খুঁজে পাচ্ছিলেন না। বিষয়টি ‘বাংলাদেশ পুলিশ ফেসবুক পেজ’–এ খুদে বার্তা পাঠিয়ে জানান একজন।

এরপর মিরপুর মডেল থানা–পুলিশ এর উৎস খুঁজতে গিয়ে জানতে পারে, এক বাবা তাঁর দুই ছেলেকে নিয়মিত মারধর করেন। সেই কান্নার শব্দই শুনতে পান আশপাশের লোকজন।  পুলিশ অভিযুক্ত বাবা মো. জাহাঙ্গীরকে গতকাল শুক্রবার আটক করে। তিনি মিরপুর ২ নম্বরের বি ব্লকের ২ নম্বর সড়কে ওই আবাসিক প্রকল্পের তত্ত্বাবধায়কের দায়িত্বে আছেন। তাঁর বাড়ি ভোলার চরফ্যাশনে। ৭ বছর ও ৯ বছর বয়সী দুই ছেলে এবং স্ত্রীকে নিয়ে তিনি বাস করেন। সন্তানদের মারধর করবেন না, এমন মুচলেকা দেওয়ার পর পুলিশ গতকালই তাঁকে ছেড়ে দিয়েছে।

পুলিশ সদর দপ্তরের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের সহকারী মহাপরিদর্শক মো. সোহেল রানার পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আবাসিক প্রকল্পের ভিতরে নির্মাণাধীন ও বর্তমানে পরিত্যক্ত একটি ভবনে পরিবার নিয়ে থাকেন জাহাঙ্গীর। নির্মাণাধীন প্রকল্পের পরিবেশটা বেশ ভুতুড়ে। এখানেই প্রতিদিন তিনি তাঁর সন্তানদের হাত-পা বেঁধে মারধর করতেন। ছেলেদের কান্না শোনা যেত দূর থেকে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ফেসবুকে বার্তাটি পেয়ে সাদাপোশাকে বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোস্তাজিরুর রহমানকে নির্দেশনা দেওয়া হয়। তাঁর নির্দেশনায় থানার উপপরিদর্শক মো. নাজমুল হক ও মো. আবদুর রাজ্জাক পরপর দুই দিন রাতের বেলা সম্ভাব্য কয়েকটি ভবন ও আশপাশের এলাকায় খোঁজ নিয়ে রহস্যের জট খুলতে সক্ষম হন।

ওসি মোস্তাজিরুর রহমান বলেন, জাহাঙ্গীরকে আটক করার পর তাঁর স্ত্রী ও দুই সন্তানও থানায় এসেছিল। স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর বা বাবার বিরুদ্ধে দুই সন্তান কোনো লিখিত অভিযোগ করেনি। সন্তানদের না পেটানোর জন্য বাবাকে বোঝানো হয়েছে। তিনিও আর কখনো মারধর করবেন না, এমন কথা দিয়েছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি