নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত দল ৪০টি হলেও এবারের ইউনিয়ন পরিষদের ভোটে অংশ নিচ্ছে, চার ভাগের এক ভাগ। অংশ নেই বিএনপিসহ প্রায় ৩০টি দলের। তবুও এ ভোটে প্রাণ ঝরছে একের পর এক। নির্বাচন কমিশন, সামাল তো দিতেই পারছে না, উল্টো দায় চাপাচ্ছে দলগুলোর ওপর। এতে উৎসবের ইউপি ভোট যেন রক্তের হোলিখেলা।
ভোট নিয়ে গোলযোগের প্রশ্নে কখনো বিব্রত, কখনো উদ্বেগ জানিয়ে, চুপচাপই থেকেছে ইসি। কার্যকর ব্যবস্থা না নেওয়ায় বাড়ছে সংঘর্ষ আর প্রাণহানি।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, দেশে নির্বাচন ব্যবস্থা এখন নির্বাসনে।
আরও পড়ুন: স্কুলছাত্রীকে ৩ মাস আটকে রেখে দলবেঁধে ধর্ষণ, ভিডিও ধারণ
ছয় দফা ভোটের এখন পর্যন্ত শেষ হয়েছে দুই দফা। তাতেই প্রাণ গেছে, অর্ধশতের কাছাকাছি। স্থানীয় সরকার বিশ্লেষক আবুল আলম শহীদ খান বলছেন, এ অবস্থা চলতে থাকলে আর কেন্দ্রমুখী হবেন না ভোটাররা।
নির্বাচন বিশ্লেষক ড. বদিউল আলম মজুমদারের মতে, দলীয় প্রতীকে ভোট হওয়ায় ক্ষমতাসীন দলের প্রতীক পায় যে সব প্রার্থী, প্রশাসন কিংবা নির্বাচন কমিশন তাদেরই বাড়তি সুবিধা দেয়। এতে বঞ্চিতরা ক্ষুব্ধ হওয়ায়; বাড়ছে সংঘর্ষ-প্রাণহানী।