1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ০৪:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কসবায় পৌর অটোরিকশা ট্যাক্স বন্ধের দাবিতে রাস্তা অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল কসবায় পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে ৮০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আখাউড়ায় ২৮ রাউন্ড চাইনিজ রাইফেলের গুলি সহ ৩ জনকে গ্রেফতার  করেছে পুলিশ চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব

এক সপ্তাহে শনাক্ত রোগী বেড়েছে ১১৫ শতাংশ

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২২

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগনিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম বলেছেন, গত এক সপ্তাহে দেশে ১ লাখ ৩৪ হাজারেরও বেশি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে, যা তার আগের সপ্তাহের তুলনায় আড়াই শতাংশ বেশি। এতে সাত দিনে ৬ হাজার ৩০০ জনের মতো নতুন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে, যা তার আগের সপ্তাহের তুলনায় ৩ হাজার ৩৭৬ জন বেশি। এক সপ্তাহে ১১৫ শতাংশ বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে। এছাড়া এক সপ্তাহে মৃত্যু হয়েছে ২৩ জনের, যা তার আগের সপ্তাহের তুলনায় ১৫ শতাংশ বেশি।

রোববার (৯ জানুয়ারি) দুপুরে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভার্চুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে বক্তব্য দেওয়ার সময় তিনি এসব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, সামগ্রিকভাবে গত দুই মাসে সংক্রমণের হার ২ শতাংশ বা তার নিচে ছিল। কিন্তু গত এক সপ্তাহে শনাক্তের হার একটু একটু করে বাড়ছে। ২ জানুয়ারি ৫৫৭ জন রোগী শনাক্ত হলেও ৮ জানুয়ারি সেটা ১ হাজার ১১৬ জনে দাঁড়িয়েছে। জানুয়ারির শুরুতে শনাক্তের হার ৩ শতাংশের নিচে থাকলেও এটি এখন প্রায় ৬ শতাংশের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।

এক সপ্তাহে শনাক্ত রোগী বেড়েছে ১১৫ শতাংশ

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগনিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম

এসময় ওমিক্রনে আক্রান্ত রোগীদের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, দেশে করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনে আক্রান্তদের অনেকে একেবারেই সুস্থ আছেন। অনেকে চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি চলে গেছেন।

তিনি বলেন, শুধু ওমিক্রন নয়, করোনায় আক্রান্ত যে কেউ যথাসময়ে চিকিৎসার ব্যাপারে পরামর্শ নেন। তথ্য গোপন না করে চিকিৎসা নিলে করোনা মোকাবিলা করার কাজটি সহজ হয়ে যায়। রোগীদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তার কারণে ওমিক্রনে আক্রান্ত রোগীদের অনেক তথ্য শেয়ার করা যাবে না বলে মন্তব্য করেন তিনি।

অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম বলেন, ওমিক্রন গোটা ইউরোপ, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রোগীর সংখ্যা বাড়িয়ে দিচ্ছে। হাসপাতালসহ স্বাস্থ্যসেবার সব উপকরণের ওপর চাপ বাড়িয়ে দিচ্ছে। ক্রমাগত চাপের মুখে অনেক দেশেই স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হচ্ছে।

তিনি বলেন, সবার সক্রিয় সহযোগিতায় বাংলাদেশে আমরা গত দুবছর যেভাবে করোনা মোকাবিলা করেছি, চলতি ২০২২ সালেও তা অব্যাহত রাখতে পারবো। আশা করি, আমরা এই মহামারিকে অবশ্যই নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবো।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি