1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:১১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব ইউএন হাউজ উদ্বোধন করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

কালিয়ায় প্রভাষক দিপংকরের বিরুদ্ধে ইউএনও বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের!

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২৪

গোলাম রব্বানী, স্টাফ রিপোর্টার: নড়াইলের কালিয়া উপজেলার কলাবাড়ীয়া ইউনিয়নের আইচ পাড়া ও বেলেডাঙ্গা গ্রামে ৬১ টি বৈদ্যুতিক মিটার স্থাপনে অতিরিক্ত অর্থ হাতানোর বিষয়ে বড়নাল মধুমতি কারিগরি কলজের ইংরেজি প্রভাষক দিপংকর বিশ্বাসের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগীরা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ওই কলেজের সভাপতি মোঃ রাশেদুজ্জামান এর কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

২০ অক্টোবর ভুক্তভোগীরা গণসাক্ষরিত একটি অভিযোগ পত্র ইউএনও ও পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএম মোঃ বনিয়ার রহমানের কাছে জমা দেন। এর আগে প্রভাষক দিপংকর এর বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তিতে ” কালিয়ায় বৈদ্যুতিক মিটার বাবদ অতিরিক্ত অর্থ হাতানোর অভিযোগ ” শিরোনামে বিভিন্ন জাতীয় ও আঞ্চলিক পত্রিকাসহ নড়াইলের আমিন টিভি অনলাইনে ভিডিও প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। চলতি মাসের ১৫ অক্টোবর দৈনিক দেশ বর্তমান ও ১৭ অক্টোবর দেনিক সকালের সময় ও জাতীয় অর্থনীতি পত্রিকাসহ বিভিন্ন অনলাইনে সংবাদ প্রকাশিত হয়।

এ বিষয়ে কালিয়া জোনাল অফিসের ডিজিএম বনিয়ার রহমান উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে বলেন, যেহেতু ভুক্তভোগীরা ইউএন’র কাছে অভিযোগ দিয়েছেন, সে ক্ষেত্রে ইউএনও আমাদের সহযোগীতা চাইলে আমরা সহযোগীতা করবো। তবে এ বিষয়ে ভুক্তভোগীরা চাইলে আইনগত ব্যবস্থাও নিতে পারেন।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ( ইউএনও) মোঃ রাশেদুজ্জামান বলেন, লিখিত একটা অভিযোগ পেয়েছি।তদন্ত করে ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে।

উল্লেখ্য, দীপংকর বিশ্বাস বিদ্যুৎ অফিসের দালালীর স্বার্থে প্রভাবশালীদের হাতে রেখে বিগত সরকারের আমলে ২০১৯ সালে পল্লী বিদ্যুৎ শতভাগ করণের কাজে সম্পৃক্ত হয়ে প্রতি মিটারে সরকারী খরচ ৫৬৫ টাকা নেওয়ার কথা থাকলেও ৫/৬ হাজার টাকার নিচে কাউকে মিটার দেননি বলে অভিযোগ আসে। সহজ সরল গ্রামবাসীকে নানাভাবে হুমকি ও কথার জালে ফেলে এ অতিরিক্ত টাকা হাতিয়ে নেন তিনি। তবে দিপংকর বিশ্বাস ৬১ জন গ্রাহকের কাছ থেকে গড়ে ৪৫৩৩ টাকা নিয়েছেন বলে স্বীকার করেছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি