1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব ইউএন হাউজ উদ্বোধন করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

কাশি সারানোর কিছু ঘরোয়া উপায়

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

এই শীতে আমাদের সাধারণ অসুখ হলো সর্দি-জ্বর আর কাশি। সর্দি-জ্বর তাড়াতাড়ি ভালো হলেও কাশি সহজে ভালো হতে চায় না। এ সমস্যা আমাদের ভোগায় দীর্ঘদিন। তবে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করলেই কাশি থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক-

মধু : কাশি উপশমে ঘরোয়া চিকিৎসা হিসেবে মধুর জুড়ি নেই। মধু কাশি কমাতে সাহায্য করে। কখনও কখনও ওষুধগুলোর চেয়েও ভালো কাজ করে মধু। মধু কফ কমাতে সাহায্য করে। যষ্টিমধু ভেতর থেকে কফ বের করার পাশাপাশি গলাকে পরিষ্কার করে। মধু কাশি বা ঠাণ্ডার জন্য আদর্শ ওষুধ হলেও এক বছর বয়সের নীচে শিশুদের মধু খাওয়ানো একেবারেই উচিত নয়। নীচে কাশি দূর করতে মধুর ব্যবহার কয়েকভাবে দেওয়া হলো-

১. এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ২ টেবিল চামচ মধু, অর্ধেকটা লেবুর রস আর সামান্য আদার রসের মিশ্রণ প্রতিদিন ১-২ বার খেতে হবে। এ মিশ্রণ কফ ও গলা ব্যথা নিয়ন্ত্রণ করে।

২. গরম দুধের সাথে ২ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন। রাতে ঘুমানোর আগে নিয়মিত পান করলে কাশি উপশম হবে।

৩. দিনে ৩ বার করে ১ টেবিল চামচ মধু খেলেও কাশি নিয়ন্ত্রণে আসবে।

৪. এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ১ চা চামচ গোল মরিচের গুঁড়া ও ১ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে খান। দিনে ২ বার খেলে কাশি সেরে যাবে।

আদা: আদা ছোট ছোট টুকরা করে তার সাথে লবণ মিশিয়ে নিয়ে কিছুক্ষণ পর পর খেতে হবে। এই পদ্ধতি কাশি দূর করতে বেশ কার্যকরী। তাছাড়া আদা চা করে খেলেও কাশিতে উপকার পাবেন।

গরম দুধে হলুদের মিশ্রণ: দুধকে গরম করে এর মধ্যে অল্প হলুদ মেশাতে হবে। এই হলুদ মিশ্রিত দুধ কাশি দূর করতে বেশ উপকারী। গরম দুধ আমাদের গলায় আরাম এনে দেয় আর হলুদ আমাদের সর্দি কাশি দূর করতে সাহায্য করে। কাজেই এই মিশ্রণটি খেলে আমরা দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে পারি।

গার্গল করা: গার্গল বা কুলিকুচি করলে কাশি ও গলা ব্যথা দুই-ই কমে। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে আধা চা চামচ লবণ মিশিয়ে ১০-১৫ মিনিট ধরে গার্গল করুন। বিরতি দিয়ে দিয়ে কয়েকবার করুন। এটি কাশি কমাতে বেশ কার্যকর ঘরোয়া পদ্ধতি।

এ ছাড়াও কাশি হলে ঠাণ্ডা পানির পরিবর্তে চেষ্টা করুন গরম পানি পান করার। কাশি হলে গরম পানিতে গোসল করুন। এটা শরীরের ইন্দ্রিয় সমূহ থেকে কাশির জীবাণুগুলোকে বের করে দেয়। উল্লেখিত সবকটি উপায়ই কিন্তু কাশি কমাতে দারুণ কার্যকরী। এ কয়েকটি পদ্ধতি অনুসরণ করার পরও যদি বহুদিন কাশি না কমে তাহলে আমাদের অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি