1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
আখাউড়ায় ২৮ রাউন্ড চাইনিজ রাইফেলের গুলি সহ ৩ জনকে গ্রেফতার  করেছে পুলিশ চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব ইউএন হাউজ উদ্বোধন করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

কুষ্ঠরোগীদের কেউ দূর-দূর ছেই-ছেই করবেন না : প্রধানমন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৩

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আসুন কুষ্ঠরোগীদের প্রতি আন্তরিকতা দেখিয়ে, পাশে থেকে তাদের আমরা সুস্থ করে তুলি। তারা আমাদেরই আপনজন। কুষ্ঠরোগীদের কেউ আর দূর-দূর, ছেই-ছেই করবেন না, এটা আমার অনুরোধ। ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে কুষ্ঠরোগ নির্মূলে আমার সরকার দৃঢ় অঙ্গীকার করছে।

রোববার (১২ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে দ্বিতীয় কুষ্ঠরোগ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ১৯৯৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত যখন সরকার ক্ষমতায় ছিলাম। আমরা সারাদেশে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। তখন প্রায় ১০ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক আমরা নির্মাণ করি এবং এর মধ্যে ৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক চালুও করেছিলাম। মাত্র এক বছরের মধ্যে সাফল্য প্রায় ৭০ ভাগের উপরে ছিল। মানুষের অনেক সাড়া পড়ে। কারণ বিনা-পয়সায় সেখানে ওষুধ দেওয়া হয়। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য ২০০১ সালে আমরা ক্ষমতায় আসতে পারিনি। তখন বিএনপি ক্ষমতায় আসে। খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী হয়েই কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়। স্বাস্থ্যসেবা থেকে মানুষকে তারা বঞ্চিত করে। যাইহোক পরে ২০০৯ সালে আমরা ক্ষমতায় আসি। এরপর থেকে আমরা আবারও মানুষের স্বাস্থ্যসেবার দিকে বিশেষভাবে নজর দিই। জনগণের স্বাস্থ্যসেবা সফলভাবে বাস্তবায়নের জন্য আমরা এমডিজি, ভ্যাকসিন হিরোসহ বিভিন্ন সম্মানজনক পুরস্কার লাভ করেছি।

তিনি বলেন, কুষ্ঠরোগ সম্পর্কে একটা বিরূপ ধারণা আছে। সবাই মনে করতো এটা একটা ছোঁয়াচে রোগ। তাই এ ধরনের রোগীদের কাছে কেউ যেতে চাইত না। আমি যখন এ ধরনের রোগীদের কাছে যেতাম তাদের সঙ্গে বসে কথা বলতাম, আমাকে অনেকে মানা করত। কিন্তু আমি তাদের বলতাম, এটা তো ছোঁয়াচে রোগ না। এই রোগ নির্মূলে আমরা বিশেষ ব্যবস্থা নিই। ১৯৯৮ সালে আমরা কুষ্ঠরোগ নির্মূলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করি।

চিকিৎসকদের উদ্দেশে সরকারপ্রধান বলেন, মেডিকেল সায়েন্সের ওপর গবেষণা করা আমাদের খুব বেশি দরকার। আপনারা সবাই কিন্তু এ বিষয়ে গবেষণাটা খুব কমই করেন। এখানে যদি দয়া করে আপনারা গবেষণাটা করেন, তাহলে আমাদের দেশে জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত যত রোগ আছে সেগুলোর সম্পর্কে ভালো একটা ধারণা পেয়ে যথাযথ চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে পারব।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি