1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কাতার-বাংলাদেশ ১০ চুক্তি-সমঝোতা সই ২৩ নাবিকসহ আমিরাতের আল-হামরিয়া বন্দরে ভিড়ল এমভি আবদুল্লাহ তাপপ্রবাহে বিচারকাজ অনলাইনে করতে প্রধান বিচারপতিকে বারের চিঠি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে কাতারের আমির বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন বুধবার, সই হচ্ছে ছয় চুক্তি-সমঝোতা প্রবাসীদের তিন ব্যাংকের একটিতে তারল্যসংকটে, আরেকটি চেয়ারম্যানই সর্বেসর্বা ,অন্যটি এমডি–শূন্য দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি মার্কিন ডলার দুবাই পৌঁছেছে এমভি আবদুল্লাহ

গাড়িতে কেক, খিচুড়ি ছাড়া কিছুই ছিল না: স্পর্শিয়া

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২২
  • ১৩০ বার দেখা হয়েছে

অভিনেত্রী অর্চিতা স্পর্শিয়া ফের আলোচনায়। মধ্যরাতে বন্ধুর সঙ্গে গাড়িতে করে যাওয়ার সময় পুলিশের বাধার সম্মুখীন হন। তাদের বিরুদ্ধে ট্রাফিক আইন ভঙ্গের অভিযোগ ছিল পুলিশের। এরপর ওই মুহূর্তের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। যেখানে পুলিশের সঙ্গে স্পর্শিয়া ও তার বন্ধুকে রাগারাগি করতে দেখা যায়।

ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর অনেকেই বলাবলি করছেন, মদ খেয়ে মাতলামি করেছেন স্পর্শিয়া ও তার বন্ধু। তবে সেই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন অভিনেত্রী। স্পষ্ট ভাষায় জানিয়েছেন, তিনি মদ্যপ ছিলেন না।

ঘটনার বর্ণনা দিয়ে স্পর্শিয়া বলেন, ‘আমার ভাইয়ের জন্মদিন ছিল। তো রাত ১২টার দিকে আমরা কেক নিয়ে ওর বাসার দিকে যাচ্ছিলাম। ধানমন্ডির সাত মসজিদ রোড থেকে আমরা যখন ৮/এ তে টার্ন নিচ্ছিলাম, ওটা একটু রাফ ছিল। সেখানেই কয়েকজন পুলিশ ছিলেন, তারা আমাদের গাড়ি থামাতে বলেন। আমরা গাড়ি থামিয়ে তাদেরকে শতভাগ সহযোগিতা করি। অবশ্য আমি গাড়িতেই ছিলাম, আমার বন্ধু প্রাঙ্গন নেমে কথা বলেছিল।’

গাড়িতে কেক, খিচুড়ি ছাড়া কিছুই ছিল না দাবি করে স্পর্শিয়া বলেন, ‘পুলিশ সদস্যরা গাড়ির কাগজপত্র চেক করেছেন, গাড়ি চেক করেছেন, কিন্তু কোনো ত্রুটি পাননি। কেক, খিচুড়ি ছাড়া গাড়িতে কিছু ছিল না। আমি প্রায় ৩০-৪০ মিনিটের মতো গাড়িতে বসে ছিলাম। এক পর্যায়ে আমার বন্ধু আমাকে বাসায় চলে যেতে বলে। কিন্তু অতো রাতে আমি একা একটা মেয়ে কীভাবে যেতাম। কোনো রিকশাও ছিল না ওখানে। এ কারণে আমি আর আসতে পারিনি।’

‘কাঠবিড়ালী’ খ্যাত এ অভিনেত্রী আরও বলেন, ‘রাত সাড়ে ১২টার দিকে আমি গাড়ি থেকে বের হই এবং পুলিশদের সঙ্গে কথা বলি। গাড়িতে কিছু পেয়েছেন কিনা, কাগজপত্রে কোনো সমস্যা আছে কিনা। এবং মূল কথা হলো আমরা মদ্যপ ছিলাম না। আমি সেটা প্রমাণ করতে পারি।’

নিজের মেজাজ হারিয়ে ফেলার বিষয়টি স্বীকার করে স্পর্শিয়া বলেন, ‘আমি জানি না, আমার জায়গায় আপনারা থাকলে কী করতেন। আমি আমার মেজাজ হারিয়ে ফেলি। হয়ত সেটা আমার ভুল হয়েছে। কিন্তু সেটা কোনো মাতলামি ছিল না। কারণ মাতলামি করার জন্য মদ খেতে হয়। গতকাল রাতে আমরা কেউই ড্রিংক করা ছিলাম না। এখন রাগারাগি করাকে যদি মাতলামি বলা হয়, এটা ঠিক না।’

নিজেকে সাধারণ মানুষ হিসেবেই বিবেচনা করেন স্পর্শিয়া। তার ভাষ্য, ‘পাবলিক ফিগার হই কিংবা যা-ই হই, আমি এ দেশের সাধারণ একজন মানুষ। কাজ করে খাই। আমি নিজেকে কখনো বড় কিছু মনে করি না। সুতরাং একজন নাগরিক হিসেবে আমার জানার অধিকার আছে, কেন আমাকে বসিয়ে রাখা হয়েছে। এ কারণেই রাগারাগি করা।’

সবশেষে স্পর্শিয়া এ-ও জানান, তিনি মদ্যপ ছিলেন না, সেটা প্রমাণ করতে রাজি। পুলিশ কিংবা যদি কোনো গণমাধ্যমের পক্ষ থেকে কেউ যদি চান, তাহলে পরীক্ষা করাবেন তিনি।

যদিও পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, স্পর্শিয়া ও তার বন্ধু মাতলামি করেছেন। এ কারণে তাদেরকে ধানমন্ডি থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর মুচলেকা দিয়ে তারা ছাড়া পান।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি