1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
রোহিঙ্গাদের ভোটার তালিকা চায় হাইকোর্ট যারা মনোনয়ন প্রত্যাহার করেনি তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: ওবায়দুল কাদের ঢাকা ব্যাংকের ২১ কোটি টাকা আত্মসাত সাইমেক্সের এমডি ও তার স্ত্রী কারাগারে কাতার-বাংলাদেশ ১০ চুক্তি-সমঝোতা সই ২৩ নাবিকসহ আমিরাতের আল-হামরিয়া বন্দরে ভিড়ল এমভি আবদুল্লাহ তাপপ্রবাহে বিচারকাজ অনলাইনে করতে প্রধান বিচারপতিকে বারের চিঠি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে কাতারের আমির বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন বুধবার, সই হচ্ছে ছয় চুক্তি-সমঝোতা প্রবাসীদের তিন ব্যাংকের একটিতে তারল্যসংকটে, আরেকটি চেয়ারম্যানই সর্বেসর্বা ,অন্যটি এমডি–শূন্য

চা শ্রমিকদের ঘর দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে : প্রধানমন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ১৩৭ বার দেখা হয়েছে

চা শ্রমিকদের ঘর করে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার বিকেলে চা শ্রমিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এই আশ্বাস দেন তিনি।

আজ শনিবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪ টায় বৈঠকটি শুরু হয়। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে চার জেলার চা শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা।

শেখ হাসিনা বলেন, ঐতিহ্যবাহী চা শিল্পকে ধ্বংস হতে দেওয়া যাবে না। চা শিল্প যাতে কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে লক্ষ্যে কাজ করে যেতে হবে। চা শ্রমিকরা ভালোভাবে বাঁচলে এই শিল্প বাঁচবে। যা শ্রমিকদের সবাইকে ঘর করে দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে।

হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার চণ্ডীছড়া চা-বাগানের খেলার মাঠ থেকে জেলার ২৪টি চা-বাগানের শ্রমিকরা ভিডিওকলে অংশ নিয়েছেন। এছাড়া মৌলভীবাজার থেকে ভিডিওকলে অংশ নিয়েছেন ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকরা। এছাড়া সিলেট এবং চট্টগ্রাম থেকেও ভিডিওকলে যোগ দিয়েছেন শ্রমিকরা।

গত ৯ আগস্ট থেকে ৩০০ টাকা মজুরির দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন চা বাগানের শ্রমিকেরা। ১৩ আগস্ট থেকে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি ও বিক্ষোভ করেন তারা। এর মধ্যে কয়েক দফা বৈঠক হলেও তা সমাধান হয়নি।

চার দিন পর ১৩ আগস্ট থেকে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট শুরু করেন চা শ্রমিকরা। ধর্মঘটের ৮ দিনের মাথায় মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলের বিভাগীয় শ্রম দফতরের কার্যালয়ে শ্রম অধিফতর ও সরকারের প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠকে বসেন চা শ্রমিক নেতারা।

বৈঠকে শ্রমিকদের মজুরি ২৫ টাকা বাড়িয়ে ১৪৫ টাকা করার প্রস্তাব দেয়া হয়। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী চা শ্রমিকদের সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে জানানো হয়। এমন আশ্বাসের পর ধর্মঘট প্রত্যাহার করে কাজে যোগ দেয়ার কথা জানান শ্রমিক নেতারা। কিন্তু সন্ধ্যার পর ফের আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন চা-শ্রমিক নেতারা।

এরপর ২৭ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে চা বাগান মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টি অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) বৈঠকে অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের পর শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ১৭০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

মজুরি বাড়ানো ঘোষণার পরদিন ২৮ আগস্ট রোববার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় কয়েকটি চা বাগান এবং ২৯ আগস্ট, সোমবার সকাল থেকে চা বাগানের শ্রমিকরা কাজে যোগ দেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি