1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ১১:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব ইউএন হাউজ উদ্বোধন করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

জিল্লুর রহমান রাজনীতিতে একজন অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ২০ মার্চ, ২০২৪

মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, ভাষাসৈনিক ও প্রয়াত রাষ্ট্রপ্রতি জিল্লুর রহমান বাংলাদেশের রাজনীতিতে একজন অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। যার কাছ থেকে আজকের রাজনীতিবিদদের অনেক কিছু শেখার আছে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

জিল্লুর রহমানের ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আজ বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, কীভাবে সংকটে, সংগ্রামে, প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে বিচলিত ধৈর্যশীল থাকতে হয়, নেতৃত্বের প্রতি কীভাবে আস্থাশীল থাকতে হয় সেটির উদাহরণ জিল্লুর রহমান। আমাদের নেত্রী গ্রেফতার হওয়ার পর জিল্লুর রহমান দলের হাল ধরেছিলেন। ওয়ান ইলেভেনের সময় তিনি ধৈর্য ধারণ করে সব কিছু সামাল দিয়েছেন, সব প্রতিকূলতার মধ্যে দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। সেই কারণেই জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আমাদের পক্ষে মুক্ত করা সম্ভব হয়েছিল।

জিল্লুর রহমানের স্মৃতিচারণ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমার মনে আছে নেত্রী যেদিন গ্রেপ্তার হয়েছিল আমি তার কয়েকদিন আগ থেকে আত্মগোপনে ছিলাম। গ্রেফতার হওয়ার খবরে আমি সুধাসদনে ছুটে যাই। সেখানে নেত্রী দুজন পারসোনাল ফটোগ্রাফার ছিল। একজন জীবন, আরেকজনের নাম হাবিব। তাদের আমি বাড়ির সব ছবি তুলে রাখতে বলেছিলাম কারণ এগুলো মামলার আলামত হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। কারণ পুরো বাড়ি তছনছ করা হয়েছিল। সেখান থেকে যখন জিল্লুর চাচার বাসায় ছুটে যাই তখন দলের পক্ষ থেকে একটা প্রেস কনফারেন্সের আয়োজন করা হয়েছিল। জিল্লুর চাচা তখন প্রেস কনফারেন্স বক্তব্য রেখেছিলেন। বক্তব্য শেষে উনি বেডরুমে চলে গিয়েছিলেন। আমি এসেছি শুনে আমাকে বেডরুমে ডেকে নিলেন। তার সঙ্গে আমার প্রথম কথা ছিল, চাচা আমাদের প্রথম কাজ হবে দলকে ঐক্যবদ্ধ রাখা। যদি দল ভেঙে ফেলতে পারে, তাহলে নেত্রীকে মুক্ত করা আমাদের পক্ষে কঠিন হবে। তিনি আমার কথায় সায় দিয়ে বললেন, হ্যাঁ এটি আমাদের ফার্স্ট চ্যালেঞ্জ।’

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, তার কাছে অনেক লোভনীয় প্রস্তাব ছিল। সেগুলো তিনি প্রত্যাখ্যান করেছেন। আমাদের দেশের ওপর শকুনের দৃষ্টি সবসময় পড়ে। ওয়ান ইলেভেনের যারা কুশীলব ছিলেন তারা শকুনকে আহ্বান জানায়। শকুন থেকে সতর্ক থাকতে হবে।

আলোচনা সভায় জিল্লুর রহমান পরিষদের সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে ও সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মো. আক্তারুজ্জামান খোকার সঞ্চালনায় আরও অনেকে বক্তব্য দেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি