Warning: Creating default object from empty value in /home/jatioart/public_html/wp-content/themes/NewsFreash/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
দক্ষিণ সিটিতে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে রয়েছে: তাপস – দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি
  1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. arthonite@gmail.com : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৮:৫৯ অপরাহ্ন

দক্ষিণ সিটিতে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে রয়েছে: তাপস

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ২২১ বার দেখা হয়েছে

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, গত পাঁচদিন ধরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রতিদিন ২০ এর ঘরে রোগী পেয়েছি। সুতরাং দক্ষিণ সিটিতে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

বুধবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সাপ্তাহিক নিয়মিত পরিদর্শন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ঐতিহ্যবাহী আহসান মঞ্জিল ও রূপলাল হাউস সংলগ্ন রাস্তা পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা বলেন।

মেয়র বলেন, আহসান মঞ্জিল একটি ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা। তার সামনে কীভাবে দখল অবস্থায় রয়েছে এবং বিআইডাব্লিউটিএ সেখানে বিভিন্ন জেটি এবং বিভিন্ন ঘাট বানিয়ে অস্বস্থিকর পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। নদী থেকে স্থাপনার সৌন্দর্য দেখার সুযোগ আর নেই। এখন আমি এসেছি আমাদের ঐতিহ্যবাহী রূপলাল হাউজের সামনে। এর আগেও আমি রূপলাল হাউজ পরিদর্শন করেছি। আমরা এরই মধ্যে জেলা প্রশাসন ও গণপূর্তকে চিঠি দিয়েছি রূপলাল হাউজ আমাদের কাছে হস্তান্তরের জন্য। কিন্তু এখন দখল অবস্থায় আছে। সবমিলিয়ে ঐতিহ্য উপভোগ এবং সংরক্ষণ করার কোনো সুযোগ দেখছি না। তারপরও আমরা চেষ্টা করবো যাতে করে আমরা এই ঐতিহ্যকে পুনরুদ্ধার করতে পারি, সংরক্ষণ করতে পারি এবং দেশবাসী ও বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরতে পারি।

রূপলাল হাউজ দখলমুক্ত করা এবং আহসান মঞ্জিলের সামনে বিআইডব্লিউটিএ’র ঘাট দখলমুক্ত করার কোনো উদ্যোগ নেওয়া হবে কিনা- জানতে চাইলে তিনি বলেন, অবশ্যই, আপনারা লক্ষ্য করেছেন, ইতোমধ্যে আমরা লালকুঠি সংরক্ষণের কাজ শুরু করেছি। লালকুঠির সামনে তারা (বিআইডব্লিউটিএ) যে লঞ্চঘাট করেছে তা এই রূপলাল হাউজ পর্যান্ত বিস্তৃত। আমরা তাদের কাছে চিঠি দিয়েছি, কয়েক দফা তাদের সঙ্গে বসেছি। আমরা অচিরেই এগুলো অপসারণের কাজ হাতে নেবো।

তিনি বলেন, রূপলাল হাউজের জমিগুলো কিছু গণপূর্তের কাছে রয়েছে, কিছু জেলা প্রশাসনের কাছে রয়েছে। আমরা চিঠি দিয়েছি। আমরা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলাপ করে এগুলো হস্থান্তরের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে এগুলো অপসারণে যাবো। সামনে নদীর অববাহিকায় যে অবৈধ স্থাপনা আছে সেগুলো আমরা অপসারণ করে জনগণের জন্য সুন্দর, মনোরম ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টি করে তা উপভোগের জন্য খুলে দেবো। মানুষ এই ঐতিহ্যবাহী নিদর্শনগুলো উপভোগ করতে পারবে এবং বহির্বিশ্বের মতো নদী থেকেও সেগুলো উপভোগ করতে পারবে।

আরেক প্রশ্নের জবাবে মেয়র শেখ তাপস বলেন, এই সড়কটা ছয় সারিতে প্রশস্ত করার কার্যক্রম হাতে নিয়েছি। বছিলার পর আমাদের দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের এলাকা যেখানে থেকে শুরু হয়েছে, সেখান থেকে আমরা আরম্ভ করছি। পুরো রস্তাটা ছয় সারিতে উন্নীত করবো। দুই সারি-দুই সারি হবে এক্সপ্রেসওয়ে আর এক সারি-এক সারি থাকবে সার্ভিস সড়ক বা সংযোগ সড়ক। আমরা নতুন যে পরিকল্পনা নিয়েছি তা মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করবো যাতে করে অর্থায়নের ব্যবস্থা করে দেয়। এটি ছয় সারিতে উন্নীত করতে পারলে এই এলাকার পরিবেশটা অনেক উন্নত হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি