1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কাতার-বাংলাদেশ ১০ চুক্তি-সমঝোতা সই ২৩ নাবিকসহ আমিরাতের আল-হামরিয়া বন্দরে ভিড়ল এমভি আবদুল্লাহ তাপপ্রবাহে বিচারকাজ অনলাইনে করতে প্রধান বিচারপতিকে বারের চিঠি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে কাতারের আমির বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন বুধবার, সই হচ্ছে ছয় চুক্তি-সমঝোতা প্রবাসীদের তিন ব্যাংকের একটিতে তারল্যসংকটে, আরেকটি চেয়ারম্যানই সর্বেসর্বা ,অন্যটি এমডি–শূন্য দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি মার্কিন ডলার দুবাই পৌঁছেছে এমভি আবদুল্লাহ

ধাপেরহাটের হাসান পাড়া গ্রামের বেহাল অবস্থা ; দেখার কেউ নেই

রানা রহমান
  • আপডেট : শনিবার, ৩ জুলাই, ২০২১
  • ২৫৫ বার দেখা হয়েছে
বিশেষ প্রতিনিধি গাইবান্ধা :
গাইবান্ধা জেলার সাদুল্লাপুর উপজেলার ধাপেরহাট ইউনিয়নের হাসান পাড়া গ্রামের বেহাল অবস্থা।যেন দেখার কেউ নেই। সামান্য বৃষ্টি হলেই হাটু কাঁদায় ভরপুর হয়ে যায়। পথচারী ও এলাকাবাসির যেন কষ্টের শেষ নাই। রাস্তাটি সাদুল্লাপুর রোড বাজার পাড়া থেকে শুরু হয়ে হাসান পাড়ার ভিতর দিয়ে খামার পাড়া গিয়ে শেষ হয়।প্রায় দুই কিলোমিটার রাস্তাটি তিন গ্রামের মানুষের একমাত্র যাতায়াতের মাধ্যম(হাসান পাড়া,খামার পাড়া প গোবিন্দ পুর) ।
এ রাস্তাটি তিন গ্রামের মানুষের ধাপেরহাটে যাতায়াতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।৷ এই সকল গ্রামে ব্যাপক কাচামাল উৎপাদন হয়। সোমবার ও বৃহস্পতিবার কাছেই ধাপেরহাট বাজারে নিয়ে বিক্রি করতে হয়। রাস্তার এমন পরিস্থিতিতে ভ্যানে করে বাজারে পন্য সামগ্রি নিয়ে যাওয়া দুরুহ হয়ে পড়ে। কাচামালের এলাকা হিসেবে পরিচিত এই তিন গ্রামের মানুষের প্রানের দাবি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে যেন রাস্তাটির দিকে সু-নজর দেন। পুরো বর্ষা মৌসুমে এ রাস্তায় চলাচল একেবারে অসম্ভব হয়ে পড়ে। এব্যাপারে এলাকার অনেকে বলেন আমাদের এই রাস্তাটি যদি কেউ ঠিক করে দিত তাহলে আমরা তার জন্য আল্লাহর দরবারে হাত তুলে দোয়া করতাম। বর্ষা আসলে এ রাস্তা দিয়ে খুব কষ্ট করে চলাচল করতে হয়। রাস্তার বেশির ভাগ অংশই কাঁদায় পরিপূর্ণ হয়ে যায়। এমনিতেই লাল মাটি খুব শক্ত কিন্তু পানি পেলেই কাঁদা হয়ে যায়। এমতাবস্থায় এ রাস্তায় কোনো ভাবে যদি কেউ রাবিশ হোক বা সাদা মাটি দিয়ে দিত তাও চলাচল করা যেত।এমনি কথা গুলো বলছিলেন ভুক্ত ভুগী এলাকাবাসী ও পথচারী। কিছু কিছু জায়গায় গর্তের সৃষ্টি হওয়ার কারনে এ রাস্তায় তেমন ভ্যান ও এখন পাওয়া যায় না। সব মিলিয়ে এ রাস্তা দিয়ে প্রায় চার থেকে পাঁচ হাজার লোকের যাতায়াত। তাই এই রাস্তাটি তিন গ্রামের মানুষের কথা চিন্তা করে দ্রুত কিছু একটা ব্যবস্হা করলে উক্ত গ্রামের মানুষের কষ্ট হয়তো লাঘব হত।বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষের আশু সুদৃষ্টি কামনা করেছেন এলাকার সাধারণ মানুষ ও পথচারীগন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি