Warning: Creating default object from empty value in /home/jatioart/public_html/wp-content/themes/NewsFreash/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
পথের ধারে সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে কৃষ্ণচূড়া-জারুল-সোনালু ফুল – দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি
  1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. arthonite@gmail.com : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
উপজেলা নির্বাচন মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের সন্তান-স্বজনের ভোট থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী কেউ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি: প্রধানমন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় যুগোপযোগী কারিকুলাম প্রণয়ন করতে হবে : রাষ্ট্রপতি জেলে থাকা নেতাকর্মীর সংখ্যা নিয়ে বিএনপিকে কাদেরের চ্যালেঞ্জ শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনায় মসৃণভাবে এগিয়ে যাচ্ছেন : মার্কিন থিঙ্ক-ট্যাঙ্ক বছর ঘুরে আবারও এলো পহেলা বৈশাখ ফিলিস্তিনসহ সকল দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির শোলাকিয়ায় দেশের সবচেয়ে বড় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত যশোরে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা, দাম বেশি রাখার অভিযোগ

পথের ধারে সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে কৃষ্ণচূড়া-জারুল-সোনালু ফুল

সাকিল আহমেদ
  • আপডেট : রবিবার, ২২ মে, ২০২২
  • ৬৭৩ বার দেখা হয়েছে

কৃষ্ণচূড়া, জারুল আর সোনালুর সৌন্দর্যে এক মোহনীয়  রূপ ধারন করেছে লিচুর জেলা মাগুরা। এখানে সেখানে ফুটে আছে মন মাতানো এসব ফুল।

এ সব ফুলে রয়েছে নানা রং, বর্ণ ও সুগন্ধ। জনপদটি কৃষ্ণচূড়া, জারুল আর সোনালু ফুলে ছেয়ে গেছে।

 

সবুজ গাছে ফুটে আছে কৃষ্ণচূড়া, জারুল ও সোনালু ফুল, এসব ফুলের সৌন্দর্য পথচারীদের চোখে পড়ে হরহামেশাই। বসন্ত ঋতু এলে যেমন নানা রংঙের নানা বর্ণের ফুলের দেখা মেলে। তেমনি গ্রীষ্ম ঋতুতে দেখা মেলে কৃষ্ণচূড়া, জারুল আর সোনালু ফুলের। তবে ফুলপ্রেমীদের কাছে কৃষ্ণচূড়া ফুল বেশি পছন্দের। ফুলপ্রেমীরা বলছেন প্রকৃতির ভারসাম্য ও সৌন্দর্য ধরে রাখতে পথের ধারে বেশি করে সৌন্দর্য বর্ধক বৃক্ষরোপণ করতে হবে। বাসা বাড়ির ছাদে বা বাড়ির আঙিনায় বৃক্ষ রোপণ করে যেমন সৌন্দর্য বৃদ্ধি হয় পাশাপাশি অক্সিজেনের অভাবও পূরণ হবে।

 

সরকারি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের বাংলা বিভাগের প্রভাষক রিপন হোসেন বলেন, প্রকৃতিতে এখন বইছে গ্রীষ্ম ঋতু। চারদিকে প্রচণ গরম। এর মাঝে গাছে গাছে ফুটেছে কৃষ্ণচূড়া জারুল আরএ সোনালু ফুল। বাংলা সংস্কৃতিতে এসব ফুল ফুটে সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে দিয়েছে কয়েকগুন। কৃষ্ণচূড়া ফুলের লাল রং যে কারো চোখে ভালো লাগে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সড়কের দুই পাশে এ সব বৃক্ষ রোপণের আহ্বান জানান তিনি।

 

জেলা বন বিভাগের কর্মকর্তা তপন চন্দ্রনাথ সরকার বলেন, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বনজ গাছ রোপণের পাশাপাশি সৌন্দর্যবর্ধক গাছ রোপণ ও চারা উৎপাদন করি। বিশেষ করে কৃষ্ণচূড়া, জারুল ইত্যাদি গাছ রোপণের পরামর্শ দিয়ে আসছি। তাছাড়া আমাদের মাগুরা শহরের হাইওয়ে সড়কের দুই পাশে বিভিন্ন প্রকার সৌন্দর্যবর্ধক গাছ যদি রোপণ করা যায় তাহলে প্রকৃতি যেমন অপরূপভাবে সেজে উঠবে তেমনি অক্সিজেন পাব আমরা। আমাদের সবার উচিত আমাদের বাড়ির আঙিনায় বা খালি জায়গায় এ ধরনের গাছ রোপণ করা।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি