1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কাতার-বাংলাদেশ ১০ চুক্তি-সমঝোতা সই ২৩ নাবিকসহ আমিরাতের আল-হামরিয়া বন্দরে ভিড়ল এমভি আবদুল্লাহ তাপপ্রবাহে বিচারকাজ অনলাইনে করতে প্রধান বিচারপতিকে বারের চিঠি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে কাতারের আমির বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন বুধবার, সই হচ্ছে ছয় চুক্তি-সমঝোতা প্রবাসীদের তিন ব্যাংকের একটিতে তারল্যসংকটে, আরেকটি চেয়ারম্যানই সর্বেসর্বা ,অন্যটি এমডি–শূন্য দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি মার্কিন ডলার দুবাই পৌঁছেছে এমভি আবদুল্লাহ

প্রতিদিন ৬০ জন দুস্থকে ইফতার খাওয়াচ্ছে ভিবিডি

আরএম সেলিম শাহী
  • আপডেট : শনিবার, ১ মে, ২০২১
  • ৪৮০ বার দেখা হয়েছে
শেরপুরঃ জাগো ফাউন্ডেশনের সহযোগী সংগঠন ভলেন্টিয়ার ফর বাংলাদেশ (ভিবিডি) এর আয়োজনে ‘ইফতারে খুশি’ প্রকল্পে জেলার শ্রীবরদী উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামের অসহায় ও দুস্থ বিধবা ৬০ জন নারীকে ইফতার করানো হচ্ছে। এসব ইফতার প্রতিদিন রান্না করে ওইসব দুস্থদের বাড়ি বাড়ি পৌছে দেয়া হচ্ছে। এসব ইফতারের মধ্যে থাকছে প্রতিদিন বুট-মুুড়ির-খেজুরের সাথে কোন কোন দিন পায়েশ, বিরিয়ানি, সবজি খিচুরিসহ নানা ফল। ইফতারের খরচ জোগার করতে ভিবিডি’র নিজস্ব ফেইসবুক পেইজে সাহায্যের জন্য পোষ্ট দেয়া হয়েছে। এছাড়া অনেক হৃদয়বান ও অর্থশালী ব্যক্তি সরাসরি তাদের এ ইফতারের খরচ দিয়ে যাচ্ছে
জানাগেছে, ভিবিডি শেরপুর জেলা শাখার আয়োজনে গোসাইপুর ইউনিয়নের গিলাগাছা, গড়গড়িয়া ও পূর্ব বাদে ঘুনা পাড়া গ্রামের অসহায়, দুস্থ বিধবা নারীকে প্রতিদিন বাড়ি বাড়ি গিয়ে এসব ইফতারী পৌছে দেয়া হয়। ভিবিডি’র সভাপতি মো. নাইমুর রহমান তালুকদার জানায়, শহরের দুস্থ মানুষ বিভিন্ন ভাবে তারা ইফতার পেয়ে থেকেন। কিন্তু গ্রামের অসহায় কর্মক্ষম মানুষ বিশেষ করে বিধবা-বৃদ্ধরা ভালো কিছু ইফতার করার সামথ্য নেই। এছাড়া গ্রামে ভালো ইফতার খাওয়ার সুযোগ নেই। তাই তারা তাদের সংগঠনের উদ্যোগে ‘ইফতারে খুশি’ শিরোনামে ফেসইবুক পেইজে পোষ্ট দেয়া হয়। এরপর থেকেই দেশের বিভিন্ন জনের মাধ্যমে টাকা আসতে থাকে। প্রতিদিন তাদের ইফতারের খরচ হচ্ছে প্রায় ২ হাজার থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকা। আমরা নিজেরাই বাজার করে নিজেদের বাড়িতে রান্না করে তারপর প্যাকেট করে ইফতারের আগেই বাড়ি বাড়ি সেসব ইফতার পৌছে দেই। আমার সাথে সহযোগীতায় রয়েছে সংগঠনের সহ সভাপতি আজমল হোসেন, কো-লিডার টুটুল ও রাজু। আমরা আশা করছি ৬ রোজা থেকে আমাদের এ কার্যক্রশ শুরু করলেও শেষ রোজার দিন পর্যন্ত ইফতার করাতে পারবো ইনশাআল্লাহ। ইফতার সহয়তা পাপ্তি গোসাইপুর গ্রামের হতদরিদ্র বিধবা বৃদ্ধা আফরোজা এবং পাশের গ্রাম গিলাগাছা গ্রামের বুড়ির মা জানায়, অনেক দিন হয় ভালো ইফতার করবার পাইনা। পোলারা আইয়া আমাগো দামি দামি ইফতার করাইতাছে। আল্লার কাছে দোয়া করি পোলারা অনেক বড় হোক।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি