1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ০৮:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কসবায় পৌর অটোরিকশা ট্যাক্স বন্ধের দাবিতে রাস্তা অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল কসবায় পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে ৮০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আখাউড়ায় ২৮ রাউন্ড চাইনিজ রাইফেলের গুলি সহ ৩ জনকে গ্রেফতার  করেছে পুলিশ চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব

ফের বিক্ষোভে উত্তাল ফ্রান্স

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৯ জুন, ২০২৩

ফ্রান্সে ট্রাফিক আইন ভাঙার অভিযোগে পুলিশ গুলি চালালে এক যুবক নিহত হয়। এর প্রতিবাদে দেশটির রাজধানী প্যারিসে সহিংস বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। অগ্নিসংযোগ করে এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায় বিক্ষোভকারীরা। ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ থেকে শুরু করে ফুটবলার এমবাপ্পে।
প্যারিসের রাস্তায় হলুদ মার্সিডিজ চালাচ্ছিলেন নাহেল এম নামে ওই যুবক। ট্র্যাফিক আইন ভাঙার অভিযোগে পুলিশ তাকে খুব কাছ থেকে গুলি করে। এতে তার মৃত্যু হয়। ঘটনার পর বুধবারই (২৮ জুন) শুরু হয় প্রতিবাদ। প্যারিসের শহরতলিতে রাস্তায় নেমে আসে মানুষ। তারা ময়লা ফেলার বিনগুলোতে আগুন জ্বালিয়ে দেয়, বাসেও আগুন লাগানো হয়েছে। একটি শহরে বেশ কিছু গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। পুলিশ গেলে তাদের লক্ষ্য করে পাথর ছোড়া হয়।
এরপর বিক্ষোভ ছড়াতে থাকে। শুধু প্যারিস নয়, ফ্রান্সের অনেকগুলো শহরে বিক্ষোভ করে মানুষ। বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে ২৪ পুলিশ সদস্য আহত হন।
প্যারিসে দুই হাজার দাঙ্গারোধী পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ৩১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
পুলিশ অবশ্য প্রথমে জানিয়েছিল, ১৭ বছর বয়সী ওই যুবক পুলিশের এক কর্মকর্তাকে লক্ষ্য করে গাড়ি চালিয়ে আসছিল। তাকে থামানোর জন্য গুলি করা হয়।
পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘটনার প্রচুর ভিডিও পোস্ট করা হয়। এতে দেখা যায়, গাড়ি থেমে আছে। দুই পুলিশকর্মী ওই গাড়ির পাশে। একজন রিভলভার তাক করে আছে। একটা গলার আওয়াজ ভেসে আসে, মাথায় গুলি করব। গাড়ি নিয়ে যুবক পালাতে গেলে পুলিশ গুলি চালায়। যুবক মারা যায়। নিহত নেহাল ছিল ডেলিভারি ড্রাইভার।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রোঁ বলেন, ‘এই ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। এটা ক্ষমার অযোগ্য। এক যুবকের এমন মৃত্যুকে কোনো যুক্তি দিয়েই ব্যাখ্যা করা যাবে না।’
ফুটবল সুপারস্টার কিলায়ান এমবাপে এই ঘটনায় দুঃখ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, পুলিশ যেন মাথা ঠান্ডা রাখে। ফরাসি প্রধানমন্ত্রী পার্লামেন্টে বলেছেন, পুলিশ আইন মানেনি।
এই ঘটনার পর ফ্রান্সের পুলিশ নিয়ে আবারও সরব হয়েছে মানবাধিকার সংগঠনগুলো। তারা বেশ কিছুদিন ধরেই বলে আসছে, শহরতলির কম আয়ের মানুষ এবং জাতিগত সংখ্যালঘুদের ওপর পুলিশের আচরণ একেবারেই সমর্থনযোগ্য নয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি