Warning: Creating default object from empty value in /home/jatioart/public_html/wp-content/themes/NewsFreash/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
বারোমাসি লাউ বিক্রি করে লাখপতি রাশেদ – দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি
  1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. arthonite@gmail.com : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:০৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ওমরাহকারীদের ফেরার তারিখ নির্ধারণ করে দিলো সৌদি উপজেলা নির্বাচন মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের সন্তান-স্বজনের ভোট থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী কেউ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি: প্রধানমন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় যুগোপযোগী কারিকুলাম প্রণয়ন করতে হবে : রাষ্ট্রপতি জেলে থাকা নেতাকর্মীর সংখ্যা নিয়ে বিএনপিকে কাদেরের চ্যালেঞ্জ শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনায় মসৃণভাবে এগিয়ে যাচ্ছেন : মার্কিন থিঙ্ক-ট্যাঙ্ক বছর ঘুরে আবারও এলো পহেলা বৈশাখ ফিলিস্তিনসহ সকল দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির শোলাকিয়ায় দেশের সবচেয়ে বড় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

বারোমাসি লাউ বিক্রি করে লাখপতি রাশেদ

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৮১৪ বার দেখা হয়েছে

মাগুরা প্রতিনিধি : করোনা পরিস্থিতিতে মৌসুমী সবজি চাষ করে মাগুরার কৃষকরা ঘুরে দাঁড়িয়েছেন। তাদের মধ্যে রাশেদ মোল্যা অন্যতম। তিনি বারো মাসি সবজি হিসেবে লাউ, করলা, কলা চাষে সাফল্য দেখিয়েছেন।
কৃষক রাশেদ মোল্যা জানান, ১০ বছর ধরে তিনি নানামুখী সবজি চাষ করছেন। কিন্তু করোনাকালীন সময়ে তিনি সবজি চাষে নানানমুখী বাধাগ্রস্থ হয়েছেন। চাষের বীজ, সার সংগ্রহ করতে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে তার। তাছাড়া চাষের বীজ ও অন্যান্য উপকরণের দাম বেড়েছে। এ বছর তার করলা চাষে ক্ষতি হলেও বর্তমানে লাউ চাষে আলোর মুখ দেখছেন তিনি। তার নিজের কোন জমি নেই। বর্তমানে তিনি পারনান্দুয়ালী পূর্বপাঠ পাড়ায় ৫০ শতাংশ জমি লিজ নিয়ে বারোমাসি এ লাউ চাষ করছেন।
লাউ চাষের জন্য জমি তৈরি, জমিতে বাঁশের টালতৈরি, সার ও বীজ দিয়ে তার খরচ হয়েছে ১৫ হাজার টাকা। বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা থেকে ঋণ নিয়ে তিনি চাষাবাদ কাছে খরচ করেন। প্রতি ১৫ দিন অন্তর অন্তর তিনি জমিতে সার দেন। এতে তার খরচ হয় ১ হাজার টাকা।
তিনি আরো বলেন- বর্তমানে বারোমাসি এই লাউ চাষে তিনি লাভবান হয়েছেন। ২ দিন পর পর তিনি খেত থেকে ৮০-১০০ পিচ লাউ সংগ্রহ করছেন। এ লাউ পাইকারি হিসেবে কাচাবাজারে আড়তে প্রতি পিচ ২৫-৩০ টাকা হারে বিক্রি করছেন। প্রতিমাসে তার বিক্রি ৩০-৩২ হাজার টাকা।
বছরে তিনি বিক্রি করছেন প্রায় ৩ লক্ষাধিক টাকা। বছরে তার উৎপাদন খরচ বাদে ২ লাখ টাকা থাকছে। লাউ চাষে খরচ কম কিন্তু লাভ বেশি। তার সাফল্য দেখে এলাকার অনেক কৃষক এ চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন। কৃষক রাশেদ মোল্যা জানান- মাগুরা কৃষি অফিস থেকে আমাদের বিভিন্ন প্রকার পরামর্শ ও সহযোগিতা প্রদান করছেন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সুশান্ত কুমার প্রামাণিক জানান, কৃষি বিভাগ সব সময় কৃষকদের পাশে থেকে মাঠ তদারকি করছে এবং প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন প্রযুক্তি সরবারাহ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন- লাউ এর মধ্যে বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন আছে যেমন: সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যানেশিয়াম, ভিটামিন সি, ফাইবার। লাউ সুগার ফ্রি যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি উপকারি সবজি। লাউ এ পানি থাকে বিধায় লাউ খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে। লাউ চাষ অল্প খরচে অধিক লাভজনক বলে কৃষকদের এ লাউ চাষে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি