1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৩৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
তাপপ্রবাহে বিচারকাজ অনলাইনে করতে প্রধান বিচারপতিকে বারের চিঠি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে কাতারের আমির বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন বুধবার, সই হচ্ছে ছয় চুক্তি-সমঝোতা প্রবাসীদের তিন ব্যাংকের একটিতে তারল্যসংকটে, আরেকটি চেয়ারম্যানই সর্বেসর্বা ,অন্যটি এমডি–শূন্য দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি মার্কিন ডলার দুবাই পৌঁছেছে এমভি আবদুল্লাহ নতুন করে ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি সকলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ : প্রধানমন্ত্রী

বিজয়ের মাস ডিসেম্বর

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৭০০ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : আজ মঙ্গলবার ৮ ডিসেম্বর। ১৯৭১ সালে এই দিনে একদিকে স্বজন হারানোর বেদনা ঘনীভূত হয়, অন্যদিকে বিজয়ের চূড়ান্ত ক্ষণ নিকটবর্তী হয়। স্থানে স্থানে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চতুর্মুখি আক্রমণে পরাভূত পাকিস্তানি বাহিনী। দখলদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের ঘটনা বেড়ে চলে। মুক্ত স্বাধীন জনপদে পৎ পৎ করে উড়তে থাকে বাংলাদেশের পতাকা।
এদিন মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনী যৌথভাবে পাকসেনাদের প্রতিহত করে কুমিল্লা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত করে। পূর্বপাকিস্তান রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত পাকসেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চালীয় কমান্ডের জিওসি লেফট্যানেন্ট জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজীর সাথে পরামর্শের ভিত্তিতে তৎকালীন পূর্বপাকিস্তানের গভর্নর ডা. এম এ মালিক বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে স্বীকার করে বার্তা পাঠিয়েছিলেন। তার জবাব এসেছিল ৮ ডিসেম্বর। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান এক টেলেক্স বার্তায় যুদ্ধ অব্যাহত রাখার জন্য গভর্নরকে নির্দেশ দেন। এরপর কুমিল্লার ময়নামতি সেনানিবাসে পাকসেনারা অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। পাকবাহিনীর দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিভিশন অকেজো হয়ে পড়ে। দেশের দক্ষিণে খুলনাতেও আটকে পড়ে পাকসেনারা। উত্তরে ব্রহ্মপুত্র ও পদ্মার মধ্যবর্তী বেশ কয়েকটি এলাকায় তারা অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। জামালপুর, মোমেনশাহী এবং চট্টগ্রামেও পাকসেনারা শোচনীয় পরাজয় বরণ করে।
একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধকালে ডিসেম্বরের অষ্টম দিন পাকিস্তানি বাহিনীকে আত্মসমর্পণের আহ্বান জানিয়ে ভারতীয় মিত্রবাহিনী প্রধানের ঘোষণা সংবাদ মাধ্যমে প্রচার হতে থাকে। এরপরই মূলত পাকবাহিনীর মনোবল ভেঙে যায়। এভাবেই স্বাধীনতার সংগ্রাম এগিয়ে যেতে থাকে বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে। অপ্রতিরোধ্য বাঙালিদের অগ্রযাত্রায় এদিন মুক্ত হয় মৌলবীবাজার, বরিশাল, ঝালকাঠি, কুমিল্লা, চাঁদপুর, পিরোজপুরসহ বিভিন্ন এলাকা। মুক্ত জনপদবাসী বিজয় উল্লাসে যেতে ওঠে।
এদিকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ এদিন এক বেতার ভাষণে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতে ভারত ও ভুটানের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করতে বিশ্বের গণতান্ত্রিক শক্তিগুলোর কাছে আবেদন জানান।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি