Warning: Creating default object from empty value in /home/jatioart/public_html/wp-content/themes/NewsFreash/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
মাস্ক না পরলে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে কবরস্থানে! – দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি
  1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. arthonite@gmail.com : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০১:০০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
উপজেলা নির্বাচন মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের সন্তান-স্বজনের ভোট থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী কেউ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি: প্রধানমন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় যুগোপযোগী কারিকুলাম প্রণয়ন করতে হবে : রাষ্ট্রপতি জেলে থাকা নেতাকর্মীর সংখ্যা নিয়ে বিএনপিকে কাদেরের চ্যালেঞ্জ শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনায় মসৃণভাবে এগিয়ে যাচ্ছেন : মার্কিন থিঙ্ক-ট্যাঙ্ক বছর ঘুরে আবারও এলো পহেলা বৈশাখ ফিলিস্তিনসহ সকল দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির শোলাকিয়ায় দেশের সবচেয়ে বড় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত যশোরে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা, দাম বেশি রাখার অভিযোগ

মাস্ক না পরলে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে কবরস্থানে!

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৮৭০ বার দেখা হয়েছে

ফিচার ডেস্ক : করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে মাস্ক পরার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা প্রায় নিয়মিতই বলে আসছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। মাস্ক পরলে মুখ থেকে নির্গত ড্রপলেট দূরে ছড়ায় না। তাই করোনায় আক্রান্তের ঝুঁকি কমে। আর মাস্ক সংগ্রহ ও পরা খুব একটা কঠিন কাজও নয়। অল্প দামে সার্জিক্যাল মাস্কে এখন বাজার সয়লাব। এরপরেও যারা মাস্ক পরছেন না তারা অন্যদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি বিবেচনায় নানা কর্তৃপক্ষ নানা শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নিচ্ছে। ইন্দোনেশিয়াও তাই।
দেশটিতে এখনও যাদের টনক নড়েনি এমন লোকদের স্থানীয় সরকার কর্তৃপক্ষ কবরে পাঠিয়ে দিচ্ছে! গেল ১১ সেপ্টেম্বর রাজধানী জাকার্তায় ঘটেছে এমন ঘটনা। মাস্ক পরতে রাজি না হওয়ায় ৮ জনকে স্থানীয় একটি কবরস্থানে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃতদের কবর খোঁড়ার শ্রমদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে জানা যায়, এরা মাস্ক পরতে রাজি না হওয়ায় এমন দুর্দশা নেমে আসে তাদের ওপর।
এরকম শাস্তি কেন দেওয়া হলো এমন প্রশ্নের জবাবে স্থানীয় সরকারের কর্মকর্তা সুইয়োনো স্থানীয় পত্রিকা ট্রিবিউন নিউজকে জানান, কবরস্থানগুলোতে কর্মীর অভাব। সে সময় ওই কবরস্থানে মাত্র তিন জন কর্মী ছিলো। এদিকে শয়ে শয়ে মৃতদেহ আসছে। তাই এদের কাজে লাগানো হয়েছে। তাছাড়া সারাদিন কবরস্থানে কাজ করলে মনে করোনার ভয় আসতে পারে তাদের।
তিনি জানান, প্রতিটি কবরে দু’জনকে নিয়োগ করা হয়েছে। একজন মাটি খুঁড়েন আর অন্যজন কাঠের বোর্ড স্থাপন করেন। মাস্ক যারা পরেননি তাদের কেউকেই মৃতদের অন্তেষ্টিক্রিয়ায় অংশ নিতে দেওয়া হয়নি।
তবে এমন শাস্তির বিরুদ্ধেও জোর কথা উঠেছে। অনেকের দাবি— এরকম কবরস্থানে পাঠানোর কারণে করোনার সংক্রমণ বেড়ে যেতে পারে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি