Warning: Creating default object from empty value in /home/jatioart/public_html/wp-content/themes/NewsFreash/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
মির্জাগঞ্জে বেড়েছে ডায়রিয়ার প্রকোপ  – দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি
  1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. arthonite@gmail.com : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
উপজেলা নির্বাচন মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের সন্তান-স্বজনের ভোট থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী কেউ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি: প্রধানমন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় যুগোপযোগী কারিকুলাম প্রণয়ন করতে হবে : রাষ্ট্রপতি জেলে থাকা নেতাকর্মীর সংখ্যা নিয়ে বিএনপিকে কাদেরের চ্যালেঞ্জ শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনায় মসৃণভাবে এগিয়ে যাচ্ছেন : মার্কিন থিঙ্ক-ট্যাঙ্ক বছর ঘুরে আবারও এলো পহেলা বৈশাখ ফিলিস্তিনসহ সকল দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির শোলাকিয়ায় দেশের সবচেয়ে বড় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত যশোরে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা, দাম বেশি রাখার অভিযোগ

মির্জাগঞ্জে বেড়েছে ডায়রিয়ার প্রকোপ 

মোঃ সুমন কাজী
  • আপডেট : রবিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২১
  • ৪৬১ বার দেখা হয়েছে
মিজাগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধি : পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে ডায়রিয়ার প্রকোপ দিন দিন বেড়ে চলেছে। এখন প্রতিদিন উপজেলা হাসপাতালে ৮০ থেকে ৯০ জন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত নতুন রোগী ভর্তি হচ্ছে। হাসপতালের নির্ধারিত ওয়ার্ডের শয্যায় স্থান সংকুলান না হওয়ায় বাধ্য হয়ে এ রোগীদের অনেকেই হাসপাতালের বারান্দা কিংবা করিডোরের মেঝেতে শয্যা পেতে চিকিৎসা নিচ্ছে।
মির্জাগঞ্জে অন্যান্য রোগীর পাশাপাশি ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় তাদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে হাসপাতালের চিকিৎসক ও নার্সদের। প্রায় এক মাস ধরে চলছে এ অবস্থা। কিছুতেই ডায়রিয়ার প্রকোপ কমছে না। পর্যাপ্ত স্যালাইন সরবারহ না থাকায় বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছে রোগীরা। বিভিন্ন ঔষধের দোকানে ৯০ টাকার কলেরা স‍্যালাইন ১৭০ থেকে ২০০ টাকায় কিনতে হচ্ছে রুগীর স্বজনদের।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, হাসপাতালের কেবিনসহ জেনারেল বেডের বাথরুম সবকটিই অপরিষ্কার। বেডের অভাবে রোগীদের ফ্লোরে থাকতে হয় নিজস্ব বিছানা পেতে। ওয়ার্ডের লাইট-ফ্যান অধিকাংশ নষ্ট।  হাসপাতালের ভেতরের অধিকাংশ জায়গায়ই অন্ধকারে থাকে।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ‍্য কর্মকর্তা দিলরুবা ইয়াসমিন লিজা বলেন, ‘দেড় মাস ধরে এ হাসপাতালে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা দিনের পর দিন বেড়ে চলছে। তাদের চিকিৎসা দিতে আমরা হিমশিম খাচ্ছি।’ ‘ডায়রিয়ার কারণ হিসেবে আমরা মনে করছি, মৌসুম পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সিজনাল ভাইরাসই এর জন্য দায়ী। সবাই যদি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকে এবং  প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলে, তাহলে আমরা খুব তাড়াতাড়ি এ থেকে মুক্তি পেতে পারি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি