Warning: Creating default object from empty value in /home/jatioart/public_html/wp-content/themes/NewsFreash/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
মিশর ৭৫৫ বছরের পুরোনো মসজিদ খুলে দিল – দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি
  1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. arthonite@gmail.com : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৪৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ওমরাহকারীদের ফেরার তারিখ নির্ধারণ করে দিলো সৌদি উপজেলা নির্বাচন মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের সন্তান-স্বজনের ভোট থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী কেউ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি: প্রধানমন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় যুগোপযোগী কারিকুলাম প্রণয়ন করতে হবে : রাষ্ট্রপতি জেলে থাকা নেতাকর্মীর সংখ্যা নিয়ে বিএনপিকে কাদেরের চ্যালেঞ্জ শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনায় মসৃণভাবে এগিয়ে যাচ্ছেন : মার্কিন থিঙ্ক-ট্যাঙ্ক বছর ঘুরে আবারও এলো পহেলা বৈশাখ ফিলিস্তিনসহ সকল দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির শোলাকিয়ায় দেশের সবচেয়ে বড় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

মিশর ৭৫৫ বছরের পুরোনো মসজিদ খুলে দিল

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ৬ জুন, ২০২৩
  • ২০৪ বার দেখা হয়েছে

উত্তর আফ্রিকার দেশ মিশর দীর্ঘ সংস্কারের পর ত্রয়োদশ শতকে নির্মিত একটি মসজিদ খুলে দিয়েছে। রয়টার্সের খবর অনুসারে, মিশরের রাজধানী কায়রোতে ত্রয়োদশ শতকে নির্মিত মসজিদ পুনরায় খুলে দেওয়া হয়েছে।

সোমবার খুলে দেওয়া আল-জাহির বেবারস মসজিদ ১২৬৮ সালে মামলুক শাসনের অধীনে নির্মিত হয়। মসজিদটি মধ্য কায়রোর ঠিক উত্তরে তিন একর এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। এটি মিশরের তৃতীয় বৃহত্তম মসজিদ।

মসজিদটির সংস্কার কাজের তত্ত্বাবধানকারী তারেক মোহাম্মদ আল-বেহারি বলেন, মসজিদটিকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য যান্ত্রিক ও রাসায়নিক সংস্কার কার্যক্রম চালানো হয়েছে। তিনি আরও বলেন, মসজিদের কিছু অংশ ধ্বংস হয়ে গেছে, কিছু অংশ ভেঙে ফেলা হয়েছে। কারণ, সেগুলো মসজিদের অংশ হিসেবে থাকার জন্য কাঠামোগতভাবে অনুপযুক্ত ছিল। তবে আমরা সঠিক প্রত্নতাত্ত্বিক শৈলী অনুসারে কাজ করার জন্য, এমনকি পুনর্গঠনের প্রক্রিয়াতেও সেটি মেনে চলার জন্য খুব আগ্রহী ছিলাম।

ঐতিহাসিক এই মসজিদটির সংস্কার কার্যক্রমে ব্যয় হয়েছে ৭৬ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। কাজাখস্তানের সাথে সহঅর্থায়নের মাধ্যমে ২০০৭ সালে এই সংস্কার কার্যক্রম শুরু হয়েছিল।

নির্মিত হওয়ার পর থেকে মসজিদটি ধর্মীয় কাজেই চালু ছিল। তবে গত ২২৫ বছর ধরে মসজিদটি কখনো বন্ধ, কখনো পরিত্যক্ত বা ধর্মীয় উদ্দেশ্যের বাইরে পরিচালিত হয়ে আসছিল। ফলে ঐতিহাসিক এই মসজিদটি ধীরে ধীরে হারিয়ে যায়। আবার মিশরে নেপোলিয়নের অভিযানের সময় এই মসজিদটি একটি সামরিক দুর্গ হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছিল। তারপর ১৯ শতকে অটোমান শাসনের অধীনে এটি সাবান কারখানা হিসাবে ব্যবহৃত হয়। পরে ১৮৮২ সালে ব্রিটিশরা মিশরে আক্রমণ করলে এটি একটি কসাইখানা হিসাবে ব্যবহৃত হয়।

উল্লেখ্য, আল-জাহির বেবারস মিশরের ইতিহাসে একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। মিশরে মামলুক শাসনকে দৃঢ় করার কৃতিত্ব তারই। ১৫১৭ সাল পর্যন্ত টানা তিন শতাব্দীজুড়ে বিস্তৃত ছিল মামলুক শাসন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি