1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কাতার-বাংলাদেশ ১০ চুক্তি-সমঝোতা সই ২৩ নাবিকসহ আমিরাতের আল-হামরিয়া বন্দরে ভিড়ল এমভি আবদুল্লাহ তাপপ্রবাহে বিচারকাজ অনলাইনে করতে প্রধান বিচারপতিকে বারের চিঠি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে কাতারের আমির বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন বুধবার, সই হচ্ছে ছয় চুক্তি-সমঝোতা প্রবাসীদের তিন ব্যাংকের একটিতে তারল্যসংকটে, আরেকটি চেয়ারম্যানই সর্বেসর্বা ,অন্যটি এমডি–শূন্য দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি মার্কিন ডলার দুবাই পৌঁছেছে এমভি আবদুল্লাহ

ময়ূর-মথুরার জাতভাই ‘কাঠময়ূর’

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০২২
  • ২৪০ বার দেখা হয়েছে

পাহাড়-টিলাময় গভীর জঙ্গলই এদের পছন্দ। নিরিবিলি থাকতে পছন্দ করে।এককালে দেশের বৃহত্তর সিলেট ও চট্টগ্রামে ছিল। এখন বিলুপ্তির পথে। সুন্দর এ পাখিটির নাম কাঠময়ূর বা কাঠমৌর।

এদের ইংরেজি নাম Grey peacock। বৈজ্ঞানিক নাম polyplectron bicalcaratum। পুরুষ পাখিটি লেজসহ ৬৪ সেন্টিমিটার। মেয়েটির মাপ ৪০-৪৮ সেন্টিমিটার। ময়ূর ও মথুরার জাতভাই। ওজন হয় ৬০০-৭০০ গ্রাম।

ময়ূর গোত্রের পাখিদের মধ্যে পুরুষরা সুন্দর বেশি। পুরুষ পাখিটির মাথায় ঝুঁটি থাকে। মেয়েটির নেই। গাছের কচি পাতা, ফুলের কুঁড়ি, নানান রকম ঘাসের বীজ, পাকা ডুমুর, জাম, পোকামাকড়, ছোট গিরগিটি,, তক্ষক, সাপের বাচ্চা, কেঁচো, শামুক, মাছ, কাঁকড়া প্রভৃতি খায়। সুযোগ পেলে ছোট কোনো পাখির ডিম বা বাচ্চাও খেয়ে ফেলে। বাঁশফুল ও ফল এদের প্রিয় খাবারের তালিকায়।

বিচিত্র স্বরে ডাকতে পারে এরা। স্বাভাবিক ডাক পোষা মোরগ-মুরগির মতোই মনে হবে। তবে স্বরটা একটু চড়া ও কড়া। ভয় পেয়ে যখন ডাকে বা শত্রু দেখে বনবাসীকে খবর দেয় তখন কণ্ঠটা পোষা তিতিরের মতো মনে হয়।

ডিম পেড়ে বাচ্চা তোলার জন্য মাটির উপর বাসা করে এরা। সমান মাটি পছন্দ নয়। পা দিয়ে আঁচড়ে গর্ত করে বাঁশপাতা বিছিয়ে নেয়। মেয়েটি একাই বাসা সাজায়। তবে বৃষ্টি নামলে বা শিলাপাতের সময় মেয়েটির পাশে গিয়ে পুরুষটিও ডিম-ছানা রক্ষা করে।

৩-৫টি চকচকে ডিম পাড়ে। ২২-২৫ দিন তা দেওয়ার পর বাচ্চা ফোটে। মা পাখি ১২-১৫ ঘণ্টা ছানাদের বুকের ওমে রাখে। ছোট ছানা দেখেতে মুরগি ছানার মতোই। মা মুখে খাবার তুলে দেয় না। খাবার দেখিয়ে দেয় অথবা জ্যান্ত খাবার মেরে সামনে দেয়। শত্রুর আগমনে লুকাতে ওস্তাদ এরা।

প্রয়োজনে এরা অতি দ্রুতবেগে দৌড়াতে পারে নিঃশব্দে। রাতের আশ্রয়ের জন্য পছন্দ বাঁশবাগান। এরা সহজে শত্রুর সামনে পড়তে চায় না। তবু দেশ থেকে সুন্দর এ পাখিটি বিলুপ্তপ্রায়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি