Warning: Creating default object from empty value in /home/jatioart/public_html/wp-content/themes/NewsFreash/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
যান্ত্রিকতায় হারিয়ে যাচ্ছে গরুর গাড়ি – দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি
  1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. arthonite@gmail.com : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ওমরাহকারীদের ফেরার তারিখ নির্ধারণ করে দিলো সৌদি উপজেলা নির্বাচন মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের সন্তান-স্বজনের ভোট থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী কেউ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি: প্রধানমন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় যুগোপযোগী কারিকুলাম প্রণয়ন করতে হবে : রাষ্ট্রপতি জেলে থাকা নেতাকর্মীর সংখ্যা নিয়ে বিএনপিকে কাদেরের চ্যালেঞ্জ শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনায় মসৃণভাবে এগিয়ে যাচ্ছেন : মার্কিন থিঙ্ক-ট্যাঙ্ক বছর ঘুরে আবারও এলো পহেলা বৈশাখ ফিলিস্তিনসহ সকল দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির শোলাকিয়ায় দেশের সবচেয়ে বড় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

যান্ত্রিকতায় হারিয়ে যাচ্ছে গরুর গাড়ি

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ৩১ মে, ২০২৩
  • ২৩৪ বার দেখা হয়েছে

ওকি গাড়িয়াল ভাই, কত রব আমি পন্থের দিকে চাইয়া রে…এসব ভাওয়াইয়া গানের সৃষ্টি হয়েছে গরুর গাড়িকে ঘিরে। গরুর গাড়ি আর গাড়িয়ালকে নিয়ে প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী আব্বাস উদ্দিনের ভাওয়াইয়া দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও স্থান করে নিয়েছিল।

এক সময় গরুর গাড়ি ছাড়া বিকল্প বাহনের কথা ভাবাই যেত না। কিন্তু কালের বিবর্তনে সেই গরুর গাড়িও নেই। নেই গাড়িয়ালের কণ্ঠে ভাওয়াইয়া গানও। যান্ত্রিকতার কাছে হারিয়ে গেছে পরিবেশবান্ধব এসব গরুর গাড়ি। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে চলছে যানবাহন।

এক সময় মানিকগঞ্জের সর্বত্রই গরুর গাড়ির কদর ছিল। জেলা শহরের সাথে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম ছিল গরুর গাড়ি। বর্তমানে ঘোড়ার গাড়িও বিলীনের পথে। তবে মৌসুমী ফসলের সময় কিছু কিছু ঘোড়ার গাড়ি দেখা যায়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঘিওর এলাকার ৮৭ বছরের এক ব্যক্তি বলেন, আমি এক সময় মানিকগঞ্জে গরুর গাড়ি চালাতাম। খাদ্য গুদামে মাল আনা-নেওয়া করেছি। এক স্থান থেকে অন্য স্থানে মালামাল আনা-নেওয়া করতাম। প্রচুর চাহিদা ছিল গরুর গাড়ির। গরুর গাড়ি করে আমি নতুন বউ আনা-নেওয়া করেছি। গরুর গাড়ির জন্য লোকজন অপেক্ষায় থাকতো।

তিনি আরও বলেন, দিনে দিনে গরুর গাড়ির চাহিদাও কমলো। তার পর অনেকদিন ঘোড়া চালিয়েছি। গোড়ার গাড়ি ছিল আমার। তবে ঘোড়ার পিঠে ধান, কালাই হাট-বাজারে আনা-নেওয়া করতাম। তখন এক শ্রেণি শুধু ঘোড়ায় মালামাল টানতো, আরেক শ্রেণি ঘোড়ার গাড়ি চালাতো। গাড়িতে মানুষ চলাচল করতো।

তিনি দুঃখ করে বলেন, গরুর গাড়ি চালাতাম বলে লোকজন আমাদের ছোট চোখে দেখতো। এখন আমি ছেলে সন্তান নিয়ে সাভার নিজের বাড়িতে থাকি। মাঝে মধ্যে এলাকায় আসি। বর্তমানে জেলার কোথাও গরুর গাড়ি আছে কিনা, আমার জানা নেই। তবে ফসল উঠলে চরে কিছু ঘোড়া দেখা যায়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি