Warning: Creating default object from empty value in /home/jatioart/public_html/wp-content/themes/NewsFreash/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
যৌথ বাহিনীকে চা-বিস্কিটে আপ্যায়ন করলেন শেখ হাসিনা – দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি
  1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. arthonite@gmail.com : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
উপজেলা নির্বাচন মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের সন্তান-স্বজনের ভোট থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী কেউ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি: প্রধানমন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় যুগোপযোগী কারিকুলাম প্রণয়ন করতে হবে : রাষ্ট্রপতি জেলে থাকা নেতাকর্মীর সংখ্যা নিয়ে বিএনপিকে কাদেরের চ্যালেঞ্জ শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনায় মসৃণভাবে এগিয়ে যাচ্ছেন : মার্কিন থিঙ্ক-ট্যাঙ্ক বছর ঘুরে আবারও এলো পহেলা বৈশাখ ফিলিস্তিনসহ সকল দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির শোলাকিয়ায় দেশের সবচেয়ে বড় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত যশোরে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা, দাম বেশি রাখার অভিযোগ

যৌথ বাহিনীকে চা-বিস্কিটে আপ্যায়ন করলেন শেখ হাসিনা

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
  • ৪২৬ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : ১৫ জুলাই বাইরে কোনো কর্মসূচী ছিল না আওয়ামী লীগ সভাপতির। সারাদিন সুধাসদনেই ছিলেন। স্বামী ওয়াজেদ মিয়া কদিন ধরেই অসুস্থ। দুপুর নাগাদ শেখ হাসিনার কাছে বার্তা আসে, তাকে গ্রেপ্তার করা হবে। এসময় তার ঘনিষ্ঠ বান্ধবী, বিচিত্রা সম্পাদক প্রয়াত বেবী মওদুদ তখন তার সঙ্গে ছিলেন। শেখ হাসিনা গ্রেপ্তারের তথ্য পাওয়ার পর হাসলেন। বিকেলে ড: হাছান মাহমুদ সহ কয়েকজনের সঙ্গে কথা বললেন। সবাইকে সংগঠন পরিচালনার নানা নির্দেশনা দিলেন। রাতে মুশুলধারে বৃষ্টি শুরু হলো। বাংলাদেশে এই সময় ঝড় বৃষ্টি স্বাভাবিক ব্যাপার। রাত আটটা থেকেই গোটা ধানমন্ডী এলাকায় অবস্থান নেয় যৌথবাহিনী। ধানমন্ডী প্রবেশের সব সড়ক বন্ধ করে দেয়া হয়। মধ্যরাতের পর ৫০টি গাড়ীর বহর নিয়ে সুধাসদন অভিযানে আসেন যৌথ বাহিনী। এই বাহিনীতে র‌্যাব এবং পুলিশের সদস্যরা ছিলো। শেখ হাসিনাকে জানানো হয় যে যৌথ বাহিনী এসেছে। তিনি ছিলেন নামাজরত। তসবিহ হাতে নিয়েই তিনি তার বেড রুম থেকে বের হন। কর্তব্যরত প্রধান অফিসারকে ডাকেন। ঐ র‌্যাব কর্মকর্তা জানান, তার (শেখ হাসিনার) বাসা তল্লাশি করা হবে এবং তাকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যাওয়া হবে। শেখ হাসিনা বলেন ‘ঠিক আছে। আমি তো পালিয়ে যাচ্ছি না, তোমরা বসো চা পান করো। বাসায় মানুষকে সবাইকে চা-বিস্কিট দিতে বললেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। এরপর শান্ত সৌম্য শেখ হাসিনা বললেন আমাকে কয়েকটা ফোন করতে হবে। প্রথম ফোন করলেন আওয়ামী লীগ নেত্রী সাহারা খাতুনকে। শেখ হাসিনা বললেন ‘সাহারা আপা, আমাকে গ্রেপ্তার করেছে। আপনি কোর্টে আসবেন, মামলাগুলো দেখবেন, আর দলকে ঐক্যবদ্ধ রাখবেন।’ সাহারা খাতুন উত্তরে বললেন ‘নেত্রী আপনি কোনো অন্যায় করেননি। আপনি বিজয়ী হয়েই বেরিয়ে আসবেন। জয় বাংলা।’ ফোন রেখেই সাহারা খাতুন তার উত্তরার বাসা থেকে সুধাসদনের উদ্দেশ্যে রওনা হন। শেখ হাসিনা দ্বিতীয় ফোন করেন তত্বাবধায়ক সরকারের প্রভাবশালী উপদেষ্টা ব্যরিস্টার মঈনুল হোসেনকে। শেখ হাসিনা বলেন ‘কাজটা ঠিক করলেন না। আপনাকে আমার কাছে একদিন আসতে হবে। সেদিন আমি মনে রাখবো।’ ধীর স্থির শেখ হাসিনা এরপর কথা বলেন বেগম মতিয়া চৌধুরীর সাথে। তারপর নিজের রিডিং টেবিলে বসে একটা ছোট চিঠি লেখেন। ঐ চিঠিতে তিনি তাকে রাজনীতি থেকে সরানোর জন্য মিথ্যা মামলা সাজানো হয়েছে বলে মন্তব্য করে, আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব দেন জিল্লুর রহমানকে। আর ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেন সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে।

সূত্র : বাংলা ইনসাইডার

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি