1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
সোমবার, ০৫ মে ২০২৫, ০৪:৩৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কসবায় পৌর অটোরিকশা ট্যাক্স বন্ধের দাবিতে রাস্তা অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল কসবায় পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে ৮০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আখাউড়ায় ২৮ রাউন্ড চাইনিজ রাইফেলের গুলি সহ ৩ জনকে গ্রেফতার  করেছে পুলিশ চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব

রাজধানীতে এক প্রবাসীর ইমো অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন মাসুদ রানা

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট : রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১
রাজধানীতে এক প্রবাসীর ইমো অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন মাসুদ রানা
গ্রেফতার মাসুদ রানা

রাজধানীর কাফরুল এলাকায় থাকেন মনসুর রহমান। ২০২০ সালের ২৭ ডিসেম্বর ইতালি প্রবাসী ছেলে রেজওয়ান কবির সাকিবের ইমো অ্যাকাউন্ট থেকে ফোন করে জানানো হয়, তার ছেলেকে আটক করেছে পুলিশ। ছাড়িয়ে নিতে জরুরিভিত্তিতে দেড় লাখ টাকা প্রয়োজন। এই টাকা পাঠাতে কিছু সময় চান মনসুর রহমান।

তখন দেশ থেকে কয়েক দফা ছেলের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন তিনি। কারণ, ওয়ানটাইম পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে ছেলের ইমো অ্যাকাউন্টের দখল নিয়েছে প্রতারকরা। কয়েকটি বিকাশ নম্বরে কয়েক ধাপে দেড় লাখ টাকা পাঠিয়ে দিলে ছেলের সঙ্গে যোগাযোগ হয়।

ভুক্তভোগী মনসুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘যখন শুনেছি আমার ছেলেকে জেলে ঢুকাবে তখন এত কষ্ট লাগে আমি বলে বোঝাতে পারবো না। দেড় লাখ মেনেজ করি, এরপর তারা ৫টা বিকাশ নম্বর দেয়, সেখানেই আমি ওই দেড় লাখ টাকা বিকাশ করি।’

এরপর প্রতারণার বিষয়ে তিনি মামলা করেন। মামলার তদন্তে নেমে নাটোরের লালপুর এলাকা থেকে ২১ টি সিম কার্ড, ৯টি মোবাইল ফোনসহ মাসুদ রানা নামে এক প্রতারককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

ওই চক্রের সঙ্গে আরও কেউ জড়িত কি না, খতিয়ে দেখছে গোয়েন্দা পুলিশ। প্রতারণা থেকে বাঁচতে প্রযুক্তির ব্যবহারে সতর্ক থাকারও পরামর্শ পুলিশের।

সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের উপ কমিশনার মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আপনি যদি প্রতারকের কাছে ম্যাসেজের ওটিপি দিয়ে দেন তখনই ইমোর কন্ট্রোলটা চলে যাবে সম্পূর্ণ অ্যাপের আন্ডারে বা ওই প্রতারকের কাছে।’

তিনি জানান, গ্রেফতার মাসুদ রানা কয়েক বছর আগেও রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। কিন্তু গত এক বছরের বেশি সময় ধরে মানুষের ইমো অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে, প্রতারণার মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছিলেন তিনি।

ওই প্রতারণার বিষয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার হারুন অর রশীদ বলেন, ওই ব্যক্তি পাঁচটি বিকাশ নম্বরে দেড় লাখ টাকা পাঠান। শুধু তাই নয় সুইজারল্যান্ডের এক প্রবাসীরও এ ঘটনা ঘটেছে। তারা (প্রতারকরা) যদি আপনাদের কাছে কোনো ওটিপি বা পিন নম্বর চায়, দেবেন না। এগুলো দিলেই আপনি প্রতারণার শিকার হবেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি