Warning: Creating default object from empty value in /home/jatioart/public_html/wp-content/themes/NewsFreash/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
লোহাগড়ায় ভাতার টাকায় ভাগবসালেন মেম্বর – দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি
  1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. arthonite@gmail.com : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
উপজেলা নির্বাচন মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের সন্তান-স্বজনের ভোট থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী কেউ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি: প্রধানমন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় যুগোপযোগী কারিকুলাম প্রণয়ন করতে হবে : রাষ্ট্রপতি জেলে থাকা নেতাকর্মীর সংখ্যা নিয়ে বিএনপিকে কাদেরের চ্যালেঞ্জ শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনায় মসৃণভাবে এগিয়ে যাচ্ছেন : মার্কিন থিঙ্ক-ট্যাঙ্ক বছর ঘুরে আবারও এলো পহেলা বৈশাখ ফিলিস্তিনসহ সকল দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির শোলাকিয়ায় দেশের সবচেয়ে বড় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত যশোরে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা, দাম বেশি রাখার অভিযোগ

লোহাগড়ায় ভাতার টাকায় ভাগবসালেন মেম্বর

এস এম আলমগীর কবির
  • আপডেট : শনিবার, ২৬ জুন, ২০২১
  • ২৫৩ বার দেখা হয়েছে

নড়াইল প্রতিনিধিঃ নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার নলদী ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের বয়স্ক, প্রতিবন্ধী ও বিধবা ভাতার টাকায় মেম্বর ওহাব মোল্যা ভাগ বসিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ভাতাভোগীদের পুরো টাকা পাওয়ার কথা থাকলেও তাদের দেওয়া হয়েছে অর্ধেক করে।

প্রতিমাসে মাথাপিছু অর্ধেক টাকা নিজের কাছে রেখে দিয়েছে ইউনিয়নের সদস্য ওহাব মোল্যা। ভাতার কার্ড করতেও তাকে মোটা অংকে ঘুষ দিতে হয়েছে। ইউপি সদস্য ওহাব মোল্যা প্রাভাবশালী হওয়ায় তার অত্যাচার মুখ বুজে সহ্য করেন এলাকাবাসী।

বিধবা ভাতাভোগী নোয়াপাড়া গ্রামের জাহানারা বলেন, ‘আমার কার্ডে টাকা আসে ৬ হাজার কিন্তু ওহাব মেম্বর আমাকে দেন ৩ হাজার। বাকি ৩ হাজার টাকা দেয়নি।’ বিধবা ভাতাভোগী সালেহা বেগম বলেন, ‘মেম্বার আমাকে প্রথম বার ৩ হাজার ও দ্বিতীয় বার ৩ হাজার টাকা দেন।’
প্রতিবন্ধী ভাতাভোগী নোয়াপাড়া গ্রামের সোহেল মোল্যা বলেন, ‘প্রথমবার ৪ হাজার ৫শত টাকা পেলেও মেম্বার আমাকে ৩ হাজার টাকা দিয়ে বাকী ১ হাজার ৫শত টাকা নিজে রেখে দেন।’ আমি আরো ১ হাজার টাকা দাবি করলে ওহাব মেম্বর আমাকে গালি দিয়ে তাড়িয়ে দেন। শুধু আমার নয় সবার থেকে টাকা নেন ওহাব। প্রতিবন্ধী ভাতাভোগী নোয়াপাড়া গ্রামের হাফিজার ফকির বলেন, ‘মেম্বার আমাকে প্রথম বার ৪ হাজার ৫শত টাকা ও দ্বিতীয় বার ৩ হাজার টাকা দেন।’

প্রতিবন্ধী ভাতাভোগী মডবাড়ী গ্রামের মতিয়ার মোল্যা বলেন, ‘ওহাব মেম্বার আমার পাশ বহি নং- (৮২) নিয়ে ব্যাংক থেকে ৯ হাজার টাকা উত্তোলন করেন। মেম্বারের নলদী বাজারের ঘর থেকে আমাকে ৪ হাজার টাকা দেয়। বাকী ৫ হাজার টাকা চাইলে ওহাব মেম্বর আমাকে টাকা না দিয়ে গালি গালাজ করে তাড়িয়ে দেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ওহাব মেম্বর তার ওয়ার্ডের প্রায় সকল বয়স্ক, প্রতিবন্ধী ও বিধাবা ভাতার টাকায় ভাগ বসান।
নলদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ পাখি বলেন, ‘বিষয়টি আমি শুনেছি, তবে এটা খুব দুঃখ জনক।’

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্র্তা রোসলিনা পারভীন বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই, অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি