1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৪:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কসবায় পৌর অটোরিকশা ট্যাক্স বন্ধের দাবিতে রাস্তা অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল কসবায় পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে ৮০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আখাউড়ায় ২৮ রাউন্ড চাইনিজ রাইফেলের গুলি সহ ৩ জনকে গ্রেফতার  করেছে পুলিশ চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব

সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৫ জুলাই, ২০২২

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমিয়েছেন। জানা গেছে, প্রতি লিটার পেট্রলের দাম পাকিস্তানি মুদ্রায় ১৮ দশমিক ৫০ রুপি কমানো হয়েছে। ভোক্তাদের ব্যয় কমাতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শুক্রবার (১৫ জুলাই) জিও নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

জাতির উদ্দেশ্য প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের শর্তের কারণে ক্ষমতায় আসার পর জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছিল। যদিও ইমরান খানের সরকার সে শর্তে রাজি হয়েছিল।

আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে। ফলে পাকিস্তান সরকার নাগরিকদের কথা মাথায় রেখে সব ধরনের জ্বালানি তেলের মূল্য কমিয়েছে। পেট্রলের পাশাপাশি ডিজেলে দামও কমানো হয়েছে লিটার প্রতি ৪০ দশমিক ৫৪ রুপি। কেরোসিনের দাম কমানো হয়েছে লিটারে ৩৩ দশমিক ৮১ রুপি।

বর্তমান সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এক লিটার পেট্রলের মূল্য দাঁড়াবে ২৩০ দশমিক ২৪ রুপি ও ডিজেলে মূল্য দাঁড়াবে ২৩৬ রুপি। তাছাড়া পেট্রলিয়ামের কোনো পণ্যের ওপর এখনো শুল্ক বাড়ানো হয়নি।

এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সঙ্গে ঋণ চুক্তিতে পৌঁছেছে পাকিস্তান সরকার। ফলে অতিরিক্ত ১২০ কোটি ডলারের পাশাপাশি আরও অর্থ ছাড় পাবে দেশটি। এ চুক্তিকে পাকিস্তানের জন্য একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

আইএমএফের ফান্ডের কারণে খেলাপি থেকে বাঁচতে পারবে পাকিস্তান। তাছাড়া অন্যান্য দাতা সংস্থা ও দেশ থেকেও ঋণ পেতে পারে দেশটি। আগামী এক বছরের মধ্যে ঋণ পরিশোধ ও আমদানি ব্যয় মেটাতে পাকিস্তানের প্রয়োজন চার হাজার কোটি ডলারের বেশি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি