1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কাতার-বাংলাদেশ ১০ চুক্তি-সমঝোতা সই ২৩ নাবিকসহ আমিরাতের আল-হামরিয়া বন্দরে ভিড়ল এমভি আবদুল্লাহ তাপপ্রবাহে বিচারকাজ অনলাইনে করতে প্রধান বিচারপতিকে বারের চিঠি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে কাতারের আমির বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন বুধবার, সই হচ্ছে ছয় চুক্তি-সমঝোতা প্রবাসীদের তিন ব্যাংকের একটিতে তারল্যসংকটে, আরেকটি চেয়ারম্যানই সর্বেসর্বা ,অন্যটি এমডি–শূন্য দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি মার্কিন ডলার দুবাই পৌঁছেছে এমভি আবদুল্লাহ

সরকারি আবাসন-স্থাপনায় মশার লার্ভা পাওয়া গেলে জরিমানা ৪ গুণ: মেয়র তাপস

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ৮ জুন, ২০২১
  • ২১৭ বার দেখা হয়েছে
সরকারি আবাসন-স্থাপনায় মশার লার্ভা পাওয়া গেলে জরিমানা ৪ গুণ: মেয়র তাপস
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস
সরকারি আবাসন-স্থাপনায় এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেলে জরিমানা চার গুণ করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।
আজ মঙ্গলবার (৮ জুন) দুপুরে নগর ভবনের মেয়র হানিফ মিলনায়তনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার ‘জাতীয় ম্যালেরিয়া নির্মূল ও এডিস বাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি’ আয়োজিত “এডিস মশা বাহিত ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগ প্রতিরোধ” বিষয়ক মতবিনিময় সভায় এই ঘোষণা দেন ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস।
ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, “আমরা এখন নির্মাণাধীন স্থাপনা, বিশেষ করে সরকারি আবাসন ও নির্মাণাধীন স্থাপনাগুলোতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছি। আমি আমাদের ভ্রাম্যমাণ আদালতকে নির্দেশনা দিয়েছি, সরকারি আবাসন ও নির্মাণাধীন স্থাপনায় এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেলে ৪ জরিমানা গুণ করার।”
ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস আরও বলেন, “আমাদেরকে সমস্যা সমাধান করতে হলে সমস্যা চিহ্নিত করতে হবে। সরকারের বিভিন্ন নির্মাণাধীন স্থাপনা, আবাসিক কলোনি ইত্যাদিতে আমাদের মশক কর্মীরা যেতে পারে না, আমাদের কাউন্সিলরদেরকে সেখানে যেতে দেওয়া হয় না। ফলে সেখানে মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম দুর্বল হয়। সেখানে একবার যদি এডিস মশার বংশবিস্তার শুরু হয় তবে তা বৃহৎ আকার ধারণ করে। সেজন্য সরকারি আবাসন-স্থাপনায় আমরা এখন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছি।”
এ সময় ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস সরকারি আবাসন ও নির্মাণধীন স্থাপনাগুলোকে এডিস মশার অভয়ারণ্য হিসেবে উল্লেখ করেন।
বর্তমানে ছাদ বাগানের একটি সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে উল্লেখ করে ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, “এখন বাসা বাড়িতে একটি মরা গাছ থাকলেও একটি ফুলের টব থাকে। ফুলের টবে মরা গাছ শোভা পেলো নাকি ফুল শোভা পেলো সেটা বিষয় না। ফুলের টব থাকতেই হবে! আমি মহিলা কাউন্সিলরদেরকে অনুরোধ করবো, আপনারা সেসব বাসাবাড়ির কর্তা-কর্ত্রী সাথে আলাপ করে সেসব ফুলের টবে যেন পানি না জমে, সে বিষয়ে ভূমিকা রাখবেন।”
সভায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পক্ষ থেকে এডিস মশার বংশবিস্তারের নানাবিধ অনুষঙ্গ এবং তা নিয়ন্ত্রণে করপোরেশনের সাথে সমন্বিত নানাবিধ কার্যক্রম নিয়ে একটি উপস্থাপনা করা হয়। ঢাদসিক’র প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বিগ্রেডিয়ার জেনারেল ডা. মো. শরীফ আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ঢাদসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার কমিউনিকেবল ডিসিজ কন্ট্রোল (সিডিসি) এর পরিচালক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
দক্ষিণ সিটির কাউন্সিলরবৃন্দ, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাগণ এবং করপোরেশনের বিভাগের বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধানগণ মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি