Warning: Creating default object from empty value in /home/jatioart/public_html/wp-content/themes/NewsFreash/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
৫ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে শুরু, বিক্রি ২০ লাখ – দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি
  1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. arthonite@gmail.com : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
উপজেলা নির্বাচন মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের সন্তান-স্বজনের ভোট থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী কেউ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি: প্রধানমন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় যুগোপযোগী কারিকুলাম প্রণয়ন করতে হবে : রাষ্ট্রপতি জেলে থাকা নেতাকর্মীর সংখ্যা নিয়ে বিএনপিকে কাদেরের চ্যালেঞ্জ শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনায় মসৃণভাবে এগিয়ে যাচ্ছেন : মার্কিন থিঙ্ক-ট্যাঙ্ক বছর ঘুরে আবারও এলো পহেলা বৈশাখ ফিলিস্তিনসহ সকল দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির শোলাকিয়ায় দেশের সবচেয়ে বড় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত যশোরে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা, দাম বেশি রাখার অভিযোগ

৫ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে শুরু, বিক্রি ২০ লাখ

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১ জুন, ২০২১
  • ৯৩৯ বার দেখা হয়েছে

জিয়াউস শামসের জন্ম রাজশাহীর সিটি বাইপাসের বহরমপুরে। বাবা মরহুম নূর মোহাম্মদ ছিলেন রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের ক্রীড়া অফিসার। মা জাহানারা বেগম গৃহিণী। শামস ১৯৯৪ সালে রাজশাহীর রিভার ভিউ হাইস্কুল থেকে মাধ্যমিক ও ১৯৯৬ সালে রাজশাহী নিউ ডিগ্রি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। এরপর ফিলিপাইনের ম্যানিলা থেকে ২০০১ সালে কম্পিউটার সায়েন্সে বিএসসি করেন।
বর্তমানে তিনি হিসাব লিমিটেডের কনসালটেন্ট হিসেবে কাজ করছেন। এ ছাড়াও নর্থ টেক সফটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তিনি। পাশাপাশি অনলাইন মার্কেট প্লেস ঢাকা মার্টের মাধ্যমে রাজশাহীর বিখ্যাত আম নিয়ে ১০ বছর ধরে কাজ করছেন। রাজশাহীতে জন্ম হওয়ায় আমের সাথে পরিচয় তার ছোটবেলা থেকেই। তাই আম নিয়ে কাজ করতে বেগ পেতে হয়নি।
জিয়াউস শামস বলেন, ‘রাজশাহীর কেমিক্যালমুক্ত আম বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় খুচরা ও পাইকারি বিক্রি করে থাকি। ২০১১ সালে মাত্র ৫ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে এ কাজ শুরু করি। ১০ বছরে অনলাইনের মাধ্যমে প্রায় ২০ লাখ টাকার আম বিক্রি করি।’
তিনি বলেন, ‘রাজশাহীর বিখ্যাত আম গোপালভোগ, হিমসাগর, ক্ষিরসাপাত, ল্যাংড়া, ফজলি ও আমরুপালি আম নিয়ে কাজ করছি। আমি রাজশাহীর বিভিন্ন বাগান ঘুরে ঘুরে আম সংগ্রহ করি। মে-জুলাই পর্যন্ত আমগুলো পাওয়া যায়।’
শামস আরও বলেন, ‘গোপালভোগ আম মে মাসের শেষ থেকে জুনের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত পাওয়া যায়। আমগুলো ৬০-৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করি। জুনের প্রথম সপ্তাহ থেকে হিমসাগর ও ক্ষিরসাপাত পাওয়া যায়। যার দাম কেজিপ্রতি ৬৫-৭০ টাকা।’
অন্য আম সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে পাবেন ল্যাংড়া। জুনের তৃতীয়-চতুর্থ সপ্তাহ সুরমা ফজলি পাওয়া যায়। জুলাই মাসে ফজলি। জুনের শেষদিকে আমরুপালি। আমগুলো অত্যন্ত সুস্বাদু ও পুষ্টিসমৃদ্ধ। আমগুলো ৭০-৭৫ টাকার মধ্যেই বিক্রি করি।’
শামস ঢাকা মার্টের ফেসবুক পেজ থেকে আমের অর্ডার নিয়ে কুরিয়ারের ম্যাধমে পৌঁছে দেন ক্রেতাদের বাসায়। তার ফেসবুক পেজ শুধু রাজশাহীর আম বিক্রি করে। পুষ্টিসমৃদ্ধ, কেমিক্যালমুক্ত ও সব শ্রেণিপেশার মানুষের কথা বিবেচনা করে দাম নাগালের মধ্যে রাখা হয়।
করোনার সময়েও ঘরে বসে রাজশাহীর বিখ্যাত আম পাওয়া যাবে শামসের পেজে অর্ডার করলে। চাকরির পাশাপাশি নিজ এলাকার আম সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতেই তার এমন উদ্যোগ। তিনি চান, দেশ-বিদেশে রাজশাহীর কেমিক্যালমুক্ত ও সুস্বাদু আম পৌঁছে যাক।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি