1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বুধবার, ২১ মে ২০২৫, ০২:৫৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কসবায় পৌর অটোরিকশা ট্যাক্স বন্ধের দাবিতে রাস্তা অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল কসবায় পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে ৮০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আখাউড়ায় ২৮ রাউন্ড চাইনিজ রাইফেলের গুলি সহ ৩ জনকে গ্রেফতার  করেছে পুলিশ চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব

৭ মার্চের ভাষণই ছিল স্বাধীনতার ঘোষণা: আমু

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১১ মার্চ, ২০২২

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণই ছিল স্বাধীনতার ঘোষণা ও স্বাধীনতা অর্জনের পথ নির্দেশনা’।

ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে শুক্রবার (১১ মার্চ) সকালে ১৪ দল আয়োজিত এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন আমু।

আমির হোসেন আমু বলেন, এ ভাষণ শুধু বঙ্গবন্ধুর জীবনেরই নয়, ইউনেস্কো স্বীকৃত বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ভাষণগুলোর মধ্যে অন্যতম। বঙ্গবন্ধু তার এ ভাষণের মধ্যদিয়ে— একদিকে পাকিস্তানের ২৩ বছরের শাসন, শোষণ, নির্যাতন, নিপীড়ন, বঞ্চনার ইতিহাস তুলে ধরে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন। অন্যদিকে, শোষণের হাত থেকে বাঙালিকে মুক্তির পথ নির্দেশনা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ও গেরিলা যুদ্ধের রূপরেখা তুলে ধরেন।

১৪ দলের সমন্বয়ক বলেন, বঙ্গবন্ধু তার রাজনৈতিক দূরদর্শিতার কারণেই বলেছিলেন আমি যদি হুকুম দিবার নাও পারি, তোমাদের যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে। তিনি পাড়া, মহল্লা, থানা ও জেলায় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছিলেন। ‘রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরও দেবো এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বোই, ইনশাল্লাহ’ তার এমন দৃঢ়চেতা মনোবল ও ঘোষণার কারণেই পাকিস্তানি শোষণ ও শাসনের বিরুদ্ধে নিরস্ত্র বাঙালি সশস্ত্র যুদ্ধে যাওয়ার প্রেরণা পায়। বঙ্গবন্ধুর ভাষণের প্রতিটি লাইনের প্রতিটি শব্দ আন্দোলিত করে মুক্তিকামী বাঙালিকে, যার মধ্যে বাঙালি খুঁজে পায় স্বাধীনতা যুদ্ধে জয়লাভের সব কলা-কৌশল। এ ভাষণ যুগে যুগে শত আন্দোলন-সংগ্রামে অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।

তিনি বলেন, ৭ মার্চ আজ শুধু বাংলাদেশের সম্পদ নয় , ইউনেস্কোর বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্যের স্বীকৃতিসহ বিশ্ববাসীর কাছে শ্রেষ্ঠ ভাষণের মর্যাদা পেয়েছে। আর যারা বঙ্গবন্ধু হত্যার পর রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এসে ৭ মার্চের ভাষণ বাজাতে দেয়নি, তারা আজ ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাসের সঞ্চালনায় আলোচনাসভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, জাতীয় পার্টির (জেপি) সাধারণ সম্পাদক শেখ শহীদুল ইসলাম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সাধারণ সম্পাদক শিরিন আক্তার, গণআজাদী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট এস কে শিকদার, বাসদের আহ্বায়ক রেজাউর রশীদ খান, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেনসহ ১৪ দলের নেতারা।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি