লক্ষ্মীপুর রামগঞ্জ উপজেলার ৮নংকরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদে আগামী নির্বাচনকে ঘিরে দুই দুইবার সফল চেয়ারম্যান করপাড়া ইউনিয়নকে আলোচিত করায় কারিগর বঙ্গবন্ধু আদর্শের সৈনিক মুজিবুল হক মুজিবকে নিয়ে ষড়যন্ত্রের জালে ফেলার কৌশল অবলম্বন করার অভিযোগ উঠেছে।কয়েকজন স্থানীয় ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে।বর্তমানে সময়ে আলোচনা ও সমালোচনা চালাচ্ছেন কিছু কৌশল অবলম্বন চক্র মহলের ব্যক্তি বর্গরা। চেয়ারম্যানের সুনাম অর্জন ক্ষীর্ণ করার জন্য এইসব কৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে স্থানীয় মেম্বাররা।কৌশলে প্রয়োগে স্বার্থ গোষ্ঠী মহলরা ব্যর্থ হয়ে গত৩১ আগস্ট মঙ্গলবার জেলা প্রশাসক বরাবর একটি সাজানো অভিযোগ দায়ের করেন। এইসব অভিযোগ উল্লেখ করে তাদের ঐ অভিযোগে লেখা থাকে যে তাদেরকে সময় মত সম্মানী ভাতা দেওয়া হয় না বলে বিভিন্ন রকম অনিয়ম অভিযোগের কথা চেয়ারম্যান সাহেবের বিরুদ্ধে।কিন্তু দেখা যায় করপাড়া ইউনিয়নে গিয়ে তার বিপরীতটা।চেয়ারম্যান মেম্বারদের সম্মানী ভাতা শুধু করপাড়া ইউনিয়নেই নয় সারা বাংলাদেশের বিভিন্ন ইউনিয়নে বকেয়া রয়েছে।কয়েকটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের সচিব এবং চেয়ারম্যানরা বলেন, তাদেরকে ট্যাক্স থেকে এই সম্মানী ভাতা দেওয়া হয়। ঠিকমতো ট্যাক্স টাকা না আসায় এ ভাতা দিতে বিলম্ব হয়।চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অন্য অভিযোগ গুলোর কোন ভিত্তি নেই। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ব্যক্তি বলেন, এই সমস্ত ষড়যন্ত্রের সাথে যারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত তারা নিজেরাও বিতর্কিত নির্বাচনকে ঘিরে এইসব ঘটনা ঘটাচ্ছেন।বর্তমানে চেয়ারম্যান মুজিবুল হক মুজিব কে সরানোর চেষ্টা করে এইসব ষড়যন্ত্র করছে বলে দাবি একাধিক ব্যক্তিদের।এদিকে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগের বিষয়ে অন্য ইউপি সদস্য জানতেন না চেয়ারম্যান মুজিবুল হক মুজিব সর্ম্পকে তিনি একজন ভালো মনের মানুষ।সকল সুযোগ-সুবিধা তিনি জনগণের মাঝে সঠিকভাবে বন্টন করে থাকেন তার বিরুদ্ধে বিন্দু পরিমাণ কোন অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া যায়নি। এবং কি কেউ সরাসরিও করতে পারবেন না কারণ তাদের সে ক্ষমতা নেই বললেই চলে।তারা কোন দিন এলাকার উন্নয়নে এগিয়ে আসেনি আগামীতেও আসবেনা তারা এক দল রয়েছে জনগণকে ঠকিয়ে জনগণের ধনসম্পদ আত্মসাৎ করায় তাদের পেশা আর নিশা।এ বিষয়ে ৮নং করপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি নুরুল আমিন বলেন। ষড়যন্ত্র করে কেউ সফল হবে না একই কথা ধরে ৮নং করপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সচিব সুজন চন্দ্র দাস বলেন,পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের বার্ষিক সম্মানী সরকারি খাত থেকে ৫ লাখ ৭২হাজার ৪ শত টাকা আর পরিষদের থেকে ৬ লাখ ৯৯ হাজার ৬০০ টাকা চেয়ারম্যান ও সদস্যদের সম্মানী দেওয়ার নির্দেশ রয়েছে।এছাড়াও পরিষদের আয়ের থেকে বার্ষিক ব্যয় হয় প্রায় দুই লাখ টাকার অধিক।পরিষদের খরচ হয় প্রায় ১০ লাখ টাকা আয় করতে হয় ট্রাকস থেকে। তাই দশ লাখ টাকা ট্যাক্স আদায়ে ২০ পার্সেন হারে কমিশন দিতে হলে পরিষদের মোট আয় করতে হয় ১২লাখ ৫০হাজার টাকা।এ বিষয়ে চেয়ারম্যান মুজিবুল হক মুজিব বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে ধারণ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বকে সম্মান করে করপাড়া ৮নং ইউনিয়নের গরিব মানুষ গুলোর পাশে দ্বিতীয়বারের মতো তৃতীয়বারও থাকতে চাই আমি যদি ইউনিয়ন এর উন্নয়ন ও পূর্ণবাসন এ কাজ করতে থাকি, তাহলে জনগণ আমাকে দ্বিতীয়বারের মতো এবারও বিপুল ভোট নির্বাচিত করবেন ইনশাআল্লাহ।সমাজে ভালো কাজ করলে স্বার্থ গোষ্ঠী মহলের হিংসা হয় ২০১১ সাল এবং ২০১৬ সালের শত্রুরা আমার বিরুদ্ধে এমন ষড়যন্ত্র করছে তাতেও কোনো লাভ হয়নি।বরং তখন আমি জনগণের বিপুল ভোটে জয় হয়েছি।ইনশাআল্লাহ এবারো তাদের মিথ্যা অভিযোগ কোন লাভ হবেনা কিছু কুচক্র মহল কয়েকজন ইউপি সদস্যদের কে প্রয়োজন দেখিয়ে এ ধরনের মিথ্যাচার প্রচার চালাচ্ছে আমি এই ধরনের মিথ্যা অভিযোগের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন চেয়ারম্যান ও বক্তারা।