1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কসবায় পৌর অটোরিকশা ট্যাক্স বন্ধের দাবিতে রাস্তা অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল কসবায় পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে ৮০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আখাউড়ায় ২৮ রাউন্ড চাইনিজ রাইফেলের গুলি সহ ৩ জনকে গ্রেফতার  করেছে পুলিশ চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব

এমপি আনার হত্যার পরিকল্পনা হয় ঢাকায়, বাস্তবায়ন কলকাতায়: ডিবি প্রধান

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪

এমপি আনার হত্যাকাণ্ড নিয়ে সাংবাদিকদের ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়ে বাংলাদেশেই। ঢাকার দুইটি বাসায় দুই-তিন মাস আগে থেকেই এই পরিকল্পনা করা হয়। সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয়েছে কলকাতায়

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বিকেলে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

ডিবিপ্রধান বলেন, দুই-তিন মাস আগে অপরাধীরা পরিকল্পনা করেছিল রাজধানীর গুলশান ও বসুন্ধরার বাসায় এমপি আনারকে হত্যা করার। কিন্তু বাংলাদেশ পুলিশের নজরদারি ও ঢাকায় হত্যাকাণ্ডের পরে সব হত্যার ক্লু পুলিশ বের করেছে বলেই হত্যাকারীরা কলকাতায় নিয়ে এমপিকে হত্যা করেছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের মাটিতে অপরাধ করার সাহস পায়নি অপরাধীরা। বিদেশের মাটিতে অপরাধ করলে বাংলাদেশ পুলিশের নজরে আসবে না, তাই অপরাধীরা কলকাতাকে বেছে নিয়েছে হত্যার নিরাপদ স্থান হিসাবে।

মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, বিদেশের মাটিতে এ হত্যাকাণ্ডের পরও তারা পালিয়ে থাকতে পারেনি। আমরা তিনজকে গ্রেপ্তার করেছি। আরও কয়েকজনকে নজরাদিতে রাখা হয়েছে।

তিনি বলেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে সেখানে হত্যার পর হত্যাকারীরা এমনভাবে লাশ গুমের চেষ্টা করেছে যাতে কোনো হদিস না মেলে। লাশ গুমের জন্য শরীর টুকরো টুকরো করে হাড্ডি ও মাংস আলাদা করা হয়। এরপর হলুদ মিশিয়ে ব্যাগে ভরে পৃথক পৃথক ট্রলিতে করে ওই বাসা থেকে বের করা হয়েছে। মাংস নিয়ে যাওয়ার সময় যাতে কেউ আটকালেও বুঝতে না পারে, সে জন্য মাংসের সঙ্গে মসলা মিশিয়ে খাবার উপযোগী মাংসের মতো বানানো হয়। তবে কোথায় মরদেহের খণ্ডিত অংশ ফেলা হয়েছে তা এখনো স্পষ্ট নয়।

মরদেহ উদ্ধারের বিষয়ে ডিবিপ্রধান বলেন, মরদেহ উদ্ধারের কাজ চলছে। ভারতীয় পুলিশ গাড়ির চালককে নিয়ে তদন্ত কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। পুরোপুরি না পেলেও মরদেহের অংশ বিশেষ পাওয়া যাবে বলে আশ্বস্ত করেন তিনি।

 

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি