1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ০৮:৫১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
বিশিষ্ট গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব এম.জি. কিবরিয়া চৌধুরীর ভাই প্রকৌশলী গোলাম সরওয়ার মারা গেছেন বিএনপি ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়: প্রধানমন্ত্রী বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়, আঘাত হানতে পারে চলতি মাসেই  আরসার আস্তানায় র‍্যাবের অভিযান, অস্ত্র-গ্রেনেডসহ গ্রেপ্তার ২ ইসরায়েলের সেনা ঘাঁটিতে ভয়াবহ আগুন স্বজনদের কাছে ফিরলেন এমভি আবদুল্লাহর ২৩ নাবিক ৫ ইলেকট্রোলাইট ড্রিংকস নিষিদ্ধ চেয়ে মামলা, মালিকদের তলব নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালেদার বিরুদ্ধে সাবেক বাপেক্স এমডির সাক্ষ্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসতে পারবেন না ডোনাল্ড লু কুতুবদিয়ায় নোঙর করলো এমভি আবদুল্লাহ

প্রশাসনের তৎপরতায় নিষ্ক্রিয় এক সময়ের আলোচিত শীর্ষ সন্ত্রাসীরা

মুস্তাকিম নিবিড়
  • আপডেট : শুক্রবার, ৯ জুলাই, ২০২১
  • ৬৮০ বার দেখা হয়েছে
সিনিয়র রিপোর্টারঃ
সন্ত্রাস অর্থ ত্রাস, ভয় বা ভীতি সৃষ্টি। সন্ত্রাসের মূল কথা হলো বলপ্রয়োগ বা ভীতি প্রদর্শন করে কোনো উদ্দেশ্য সাধনের চেষ্টা করা। সন্ত্রাস যেমন দুষ্কৃতিকারীরা করতে পারে তেমনি সমগ্র রাষ্ট্র বা সমগ্র বিশ্বের পটভূমিতে কোন সংগঠন ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ঘটাতে পারে।
দেশ বা আন্তর্জাতিক ভাবে যে বা যারা সন্ত্রাসবাদকে বহুমাত্রিক বা ব্যাপক ভাবে ব্যবহার করে তাদেরকে শীর্ষ সন্ত্রাসী বলে।
একসময় ঢাকায় এলাকাভিত্তিক গড়ে উঠেছিল সন্ত্রাসী বাহিনী। যাদের নাম শুনলে আঁতকে উঠতো মানুষ। দিনে-দুপুরে তারা চাঁদা চেয়ে চিরকুট পাঠাতো। সঙ্গে পাঠাতো কাফনের কাপড়। অনেকেই নীরবে দাবিকৃত সেই চাঁদা দিয়ে দিতো। না দিলে জীবন দিতে হতো। তাদের সন্ত্রাস, দখল, চাঁদাবাজি, লুটতরাজ, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে সাধারণ মানুষ। এক সময় এমন সন্ত্রাসীদের নামের তালিকা তৈরি করে প্রশাসন তাদের নাম দিয়েছিল ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’।
২০০১ সালের ২৬শে ডিসেম্বর তৎকালীন সরকার শীর্ষ ২৩ সন্ত্রাসীর নামের তালিকা প্রকাশ করে। যাদের কে ইন্টারপোল ও রাখে রেড নোটিশে।  এদের ৮ জনকে  ধরিয়ে দিতে ১ লাখ টাকা এবং ১৫ জনকে ধরিয়ে দিতে ৫০ হাজার টাকা পুরস্কারের ঘোষণা করে তৎকালীন সরকার।
ডিএমপি সুত্রে জানা গেছে, আন্ডার ওয়ার্ল্ডের এই শীর্ষ সন্ত্রাসীদের অনেকেই গ্রেফতার হয়েছে, বাকিরা দেশের বাহিরে। তাদের সহযোগিরা অনেকটা আড়ালে থেকে তাদের নিজস্ব এলাকা পুনরায় নিয়ন্ত্রণ করে যাচ্ছিলো। এখনও বাইরে থেকে তাদের গ্যাং পরিচালনা করার প্রচেষ্টায় রয়েছে তারা। কেউ জামিনে মুক্ত হয়ে বিদেশে পাড়ি দিয়েছে। তাদের মধ্যে কারও সহযোগী রা বিভিন্ন মামলায় ১ যুগের ও বেশি করাবাস শেষে নিজ এলাকায় ফিরে এসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। এদের তালিকা ধরে আইনি ব্যাবস্থা নেয়া হচ্ছে। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতায় তাদের বেশিরভাগই নিষ্ক্রিয় অবস্থায় রয়েছে।
আপাতদৃষ্টিতে সন্ত্রাসী কার্যক্রম বিচ্ছিন্নভাবে সংগঠিত বা অসংগঠিত দুধরনেরই হতে পারে। জটিল, দীর্ঘস্থায়ী ও বড় সন্ত্রাসগুলো অপেক্ষাকৃত সংগঠিত অপরাধ চিন্তার ফসল। ব্যক্তি ও গোষ্ঠী নিজেদের ইচ্ছা ও কল্পনাপ্রসূত চিন্তা সত্য জেনে পরিকল্পিতভাবে এমন ধ্বংসাত্মক কাজ করে যা রাষ্ট্র বা সমাজে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করে।  এ সকল তত্ব সুনজরে রেখে সন্ত্রাস দমনে বতর্মান সরকার জিরো টলারেন্স দেখিয়ে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা কারী বাহিনীর বিভিন্ন সন্ত্রাস দমন কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশ কে প্রায় সন্ত্রাসী ঝুকি হতে রেহাই দিয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি