অনেক দিন থেকে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য মনোনয়নে সংশ্লিষ্ঠ মন্ত্রনালয়কে ভুল বুঝিয়ে তথ্য গোপন করে বছরের পর বছর বিভাগীয় রেজিষ্টার্ড চিকিৎসক প্রতিনিধি সদস্য পদে চাকরিরত শিক্ষকদের বোর্ড পরিচালনা পর্ষদে অনৈতিক বানিজ্যের মাধ্যমে নিয়োগ চলছে। অডিন্যান্স ১৯৮৩- ৪(১)সি অনুযায়ী বিভাগীয় রেজিষ্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক প্রতিনিধি সদস্য পদে চাকরিরত শিক্ষকদের বোর্ড সদস্য হওয়ার কোন এখতিয়ার নেই। অথচ বিগত বছর গুলোতে প্রকৃত রেজিষ্ট্রার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক প্রতিনিধিদের কে বাদ দিয়ে তথ্য গোপন করে চাকরিরত শিক্ষক বিভাগীয় শিক্ষক প্রতিনিধি সদস্য হওয়ার সুযোগ থাকলেও তারা অনিয়ম দূর্নীতির মাধ্যমে তথ্য গোপন করে বিভাগীয় রেজিষ্ট্রার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক প্রতিনিধি সদস্য পদ ভাগ-ভাটোয়ার করে ভাগিয়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।যে সকল শিক্ষরা এ অনিয়ম দূর্নীতির সাথে জড়িত তারা হলেন (১) ডা: শেখ ইখতেখার উদ্দিন তিতি মাদারীপুর শেখ কামাল হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ কর্মরত (২) ডা: আষিশ শংকর বাংলাদেশ হোমিওপ্যাতিক মেডিকেলে কর্মরত, (৩) ডা: ইসরাফিল হোসেন মুন্সী খুলনা হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত,(৪) ডা: ইমদাদুল হক সিলেট শাহ জামাল হোমিওপ্যাথিক মেডিকেলে কলেজ কর্মরত, (৫) ডা: এন ইসলাম প্রমূখ বরিশাল অনেক্স হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজে কর্মরত। দেশের রেজিষ্ট্রার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের এখন এটাই দাবী, যে বেআইনী ভাবে অনিয়ম দূর্নীতি মাধ্যমে শিক্ষকরা চিকিৎসক প্রতিনিধি সদস্য পদটি পরবর্তীতে যেন ভাগিয়ে নিতে না পারে তার জন্য সংশ্লিষ্ঠ্য মন্ত্রনালয়ের হস্তক্ষেপ চাইছেন। এ বিষয়ে বোর্ডের চেয়ারম্যান ডা: দিলীপ কুমার রায় জাতীয় অর্থনীতিকে বলেন, মন্ত্রনালয়ের মাধ্যমে বোর্ড সদস্য মনোনয়ন দেয় হয়। তাছাড়া আইনে কর্তরত শিক্ষকদের বোর্ড সদস্য হতে বাধা নেই। নির্বাচন আসলে পক্ষ-বিপক্ষ দোষাদুষি করে। আর সব ঠিক আছে বলে তিনি জানান।