1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০১:৩৭ অপরাহ্ন

শেখ হাসিনার সঙ্গে বিল গেটসের সৌজন্য সাক্ষাৎ

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২ নভেম্বর, ২০২১
  • ১৫৮ বার দেখা হয়েছে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বিল গেটস অ্যান্ড মেলিন্ডা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস।

স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো কনফারেন্স অব দ্য পার্টিস (কপ২৬) সম্মেলন কেন্দ্রের মিটিং রুমে স্থানীয় সময় সোমবার (১ নভেম্বর) এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

এদিকে কপ২৬ সম্মেলনের ভাষণে কার্বন নিঃসরণ হ্রাসে জাতীয় মাত্রা নির্ধারণের জন্য উন্নত দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, উন্নত দেশগুলোকে অবশ্যই তাদের জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান (এনডিসি) জানাতে হবে। পাশাপাশি জাতীয় কার্বন নিঃসরণ হ্রাস এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব অভিযোজন বাস্তবায়ন করতে হবে।

কার্বন নির্গমন হ্রাস নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে, যার মধ্যে রয়েছে- দেশের এনডিসি আপডেট, ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিদেশি বিনিয়োগে ১০টি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাতিল এবং ২০৪১ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে শক্তির ৪০ শতাংশ নেওয়া।

প্রায় ২০০টি দেশ কপ২৬-এ অংশ নিচ্ছে এবং দেশগুলোকে তাদের এনডিসি (পরিকল্পনা) জমা দিতে বলা হচ্ছে, যা নির্গমন হ্রাসে প্যারিস চুক্তির মূল বিষয় ছিল।

দ্বিতীয় প্রস্তাবটি উত্থাপন করে ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরাম (সিভিএফ) ও ভি২০ (দ্য ভালনারেবল২০) এর সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, উন্নত দেশগুলোর উচিত অভিযোজন এবং প্রশমনের মধ্যে ৫০ অনুপাত ৫০ ভারসাম্য রেখে বার্ষিক ১০০ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি পূরণ করা।

তৃতীয় প্রস্তাবে তিনি বলেন, উন্নত দেশগুলোর উচিত, সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোতে সাশ্রয়ী মূল্যে পরিচ্ছন্ন ও সবুজ প্রযুক্তি ছড়িয়ে দেওয়া এবং সিভিএফ দেশগুলোর উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তাও বিবেচনা করা।

প্রধানমন্ত্রী তার চতুর্থ ও চূড়ান্ত প্রস্তাবে বলেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, লবণাক্ততা বৃদ্ধি, নদী ভাঙন, বন্যা এবং খরার কারণে বাস্তুচ্যুত জলবায়ু অভিবাসীদের জন্য বিশ্বব্যাপী দায়বদ্ধতা ভাগ করে নেওয়াসহ লোকসান ও ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি অবশ্যই সমাধান করতে হবে।

তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী নির্গমনের দশমিক ৪৭ শতাংশেরও কম অবদান রাখার পরও বাংলাদেশ জলবায়ু-ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ২০০৯ সালে ‘বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্ট ফান্ড’ প্রতিষ্ঠা করে। গত সাত বছরে আমরা জলবায়ু সম্পর্কিত ব্যয় দ্বিগুণ করেছি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি