1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:২০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কসবায় পৌর অটোরিকশা ট্যাক্স বন্ধের দাবিতে রাস্তা অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল কসবায় পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে ৮০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আখাউড়ায় ২৮ রাউন্ড চাইনিজ রাইফেলের গুলি সহ ৩ জনকে গ্রেফতার  করেছে পুলিশ চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব

মামুন-নগরীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা, তদন্তে পিবিআই

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২০

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাষ্ট্রবিরোধী বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে হেফাজতে ইসলামের নেতা মোহাম্মদ মামুনুল হক, জুনায়েদ বাবুনগরী এবং সৈয়দ ফজলুল করিমের বিরুদ্ধে আদালতে পৃথক দু’টি রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা হয়েছে। মামলা দু’টি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে মামলা দু’টি করেন মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল এবং বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের নির্বাহী সভাপতি আইনজীবী মশিউর মালেক। শুনানি নিয়ে সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সত্যব্রত শিকদার মামলা দু’টি পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী আনিসুজ্জামান। তিনি বলেন, মামুনুল হকসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে করা রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা তদন্ত করে ৭ জানুয়ারির মধ্যে আদালতে পিবিআইকে প্রতিবেদন দিতে বলেছেন আদালত।
মামলার আরজিতে বাদীপক্ষ দাবি করেছে, গত ১৩ নভেম্বর রাজধানীর তোপখানা রোডের বিএমএ মিলনায়তনে আসামি মামুনুল হক রাষ্ট্রবিরোধী বক্তব্য দেন। অপর আসামি সৈয়দ ফজলুল করিম ১৩ নভেম্বর ধোলাইখালের গেন্ডারিয়াতে এক সভায় রাষ্ট্রবিরোধী বক্তব্য দেন। আর হেফাজত নেতা জুনায়েদ বাবুনগরী ২৭ নভেম্বর চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে এক সভায় রাষ্ট্রবিরোধী বক্তব্য দেন।
মামলার আরজি অনুযায়ী, মামুনুল হকসহ তিনজনই ভাস্কর্যবিরোধী বক্তব্য দিয়েছেন।
ভাস্কর্য নির্মাণের পরিকল্পনা থেকে সরে না এলে আরেকটি শাপলা চত্বর ঘটানোর হুমকি দিয়েছেন। তাঁদের বক্তব্য ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে।
তাঁরা দেশের মধ্যে অরাজকতা সৃষ্টি করে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটানোর চেষ্টা করেছেন, যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল। আসামিদের নির্দেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে মধুদার ভাস্কর্য, কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধুর নির্মিতব্য ভাস্কর্যসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ভাস্কর্য ভাঙা হচ্ছে, উসকানিমূলক প্রচারণা চালানো হচ্ছে; যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি