1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ০৭:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কসবায় পৌর অটোরিকশা ট্যাক্স বন্ধের দাবিতে রাস্তা অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল কসবায় পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে ৮০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আখাউড়ায় ২৮ রাউন্ড চাইনিজ রাইফেলের গুলি সহ ৩ জনকে গ্রেফতার  করেছে পুলিশ চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব

চীনা টেলিকম জায়ান্ট ইউনিকম নিষিদ্ধ করলো আমেরিকা

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২২

যুক্তরাষ্ট্র আরো একটি বৃহৎ চীনা টেলিকম কোম্পানিকে নিষিদ্ধ করেছে। চায়না ইউনিকমের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের যুক্তি হিসাবে “জাতীয় নিরাপত্তা” এবং “গুপ্তচরবৃত্তি” নিয়ে উদ্বেগের যুক্তি দেওয়া হয়েছে।

আমেরিকার কেন্দ্রীয় টেলিযোগাযোগ কমিশন (এফসিসি) বলেছে ইউনিকমের আমেরিকা অপারেশনসের কাজ বন্ধ করে দেওয়ার ব্যাপারে কমিশন সদস্যদের সবাই একমত হয়েছেন। আগামি ৬০ দিনের মধ্যে এই কোম্পানিকে আমেরিকাতে কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে।

এর আগে অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্র আরো বড় একটি চীনা টেলিকম কোম্পানির লাইসেন্স বাতিল করে দেয়।

এফসিসিন প্রধান জেসিকা রোজেনওয়ারসেল বলেন: “চীনা সরকারি এসব টেলিকম কোম্পানি যে আমাদের টেলিকম নেটওয়ার্কে সত্যিকারের হুমকি তৈরি করেছে তার বহু প্রমাণ পাওয়া গেছে, এবং এ নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে।”

চায়না ইউনিকমের পক্ষ থেকে বিবিসির কাছে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “কোম্পানির আমেরিকান ইউনিট সেদেশের সমস্ত আইন কানুন মেনে টেলিকম সেবা দিয়ে যাচ্ছে, এবং গত ২০ বছর ধরে সেদেশে তারা তাদের ক্রেতাদের কাছে নির্ভরযোগ্য সহযোগী হিসাবে প্রমাণ করেছে।”

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “চায়না ইউনিকম (হংকং) লিমিটেড পরিস্থিতির ওপর নজর রাখবে।”
বিবিসি যোগাযোগ করলেও ওয়াশিংটনে চীনা দূতাবাস কোনো মন্তব্য করেনি।

গত কয়েক বছর ধরে জাতীয় নিরাপত্তার ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র চীনা টেলিকম কোম্পানিগুলোকে টার্গেট করছে।

নভেম্বরে প্রেসিডেন্ট বাইডেন এমন একটি আইনে সই করেছেন যার ফলে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি তৈরি করতে পারে এমন কোনো কোম্পানিকে নতুন টেলিযোগাযোগ যন্ত্রপাতির ব্যবসার লাইসেন্স পাবে না। নতুন এই আইনের ফলে, হুমকি হিসাবে বিবেচিত কোনো কোম্পানির কাছ থেকে কোনো আবেদনপত্রই আর কেন্দ্রীয় টেলিযোগাযোগ কমিশন বিবেচনা করবে না।

তার অর্থ, হুয়াওয়ে, জেডটিই সহ পাঁচটি চীনা কোম্পানির যন্ত্রপাতি যুক্তরাষ্ট্রের টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কে ব্যবহার করা যাবে না।

এছাড়া, নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্র আরো এক ডজন চীনা প্রযুক্তি কোম্পানিকে নিষিদ্ধের তালিকায় ঢুকিয়েছে। মার্কিন সরকার অভিযোগ করছে এগুলোর মধ্যে কিছু কোম্পানি চীনা সেনাবাহিনীর জন্য কোয়ান্টাম কম্পিউটার প্রোগ্রাম তৈরি করছে।

অক্টোবর মাসে, যুক্তরাষ্ট্র জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের যুক্তিতে চায়না টেলিকমের লাইসেন্সও বাতিল করে দেয়। সেসময় বলা হয় চীনা সরকারি নিয়ন্ত্রণাধীন হওয়ার কারণে এই কোম্পানির পক্ষে থেকে “যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তি এবং যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ বিরোধী বিরোধী” কিজে লিপ্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।

২০১৯ সালে, চীনা রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত চায়না মোবাইলেরও যুক্তরাষ্ট্র শাখার লাইসেন্সও বাতিল করা হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি