1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৭:৪৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কসবায় পৌর অটোরিকশা ট্যাক্স বন্ধের দাবিতে রাস্তা অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল কসবায় পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে ৮০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আখাউড়ায় ২৮ রাউন্ড চাইনিজ রাইফেলের গুলি সহ ৩ জনকে গ্রেফতার  করেছে পুলিশ চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব

ত্রিপোলিতে গোলাগুলি, নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৩, আহত ২৭

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২৩ জুলাই, ২০২২

লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে বিদ্রোহী দলগুলোর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলিতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৩ জনে দাঁড়িয়েছে। নিহতদের মধ্যে এক শিশুও রয়েছে। এই গোলাগুলিতে আহত হয়েছেন আরও ২৭ জন। গৃহযুদ্ধে বিধ্বস্ত উত্তর আফ্রিকার দেশটিতে চলমান রাজনৈতিক অচলাবস্থা শিগগিরই থামছে না বলে ধারণা বিশ্লেষকদের।

ত্রিপোলির জরুরি বিভাগের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরা জানিয়েছে, ত্রিপোলির শহরতলি আসবায় অবস্থিত রেডিসন ব্লু হোটেলের নিকটবর্তী এলাকায় এই গোলাগুলি হয়। ওই এলাকায় বেশ কয়েকটি সরকারি–বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কার্যালয় রয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার ভোরে অনেকক্ষণ গোলাগুলি হয়। শহরের জাবিয়াত দাহমানি এলাকায় অনেকগুলো সাঁজোয়া যান টহল দিতে দেখা গেছে।

প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ত্রিপোলির আসবা ও আইন যারা এলাকায় এই গোলাগুলি হয়। ঘটনাস্থলের নিকটবর্তী অধিবাসীরা জানিয়েছিলেন, এই গোলাগুলিতে এক শিশু ছাড়াও আরও একজন নিহত হয়েছেন। তবে স্থানীয় একটি সংবাদমাধ্যম গতকাল জানিয়েছিল, এ ঘটনায় অন্তত পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে।

তবে, ত্রিপোলির অ্যাম্বুলেন্স অ্যান্ড ইমারজেন্সি সার্ভিসের মুখপাত্র ওসামা আলী বলেছেন, ‘অন্তত ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২৭ জন।’ দেশটির পুলিশ মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র নিশ্চিত করেছেন, নিহতদের মধ্যে ৩ জন বেসামরিক নাগরিক ছিলেন।

লিবিয়ার বিভিন্ন অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করেন বিভিন্ন সমর নেতারা। তেলসমৃদ্ধ পূর্বাঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করেন খলিফা হাফতার। রাজধানী ত্রিপোলিতে অনেকের প্রভাব থাকলেও ব্যবসায়ী আব্দুল হামিদ আল-দ্বিবাহ সবচেয়ে শক্তিশালী। গত বছর জাতিসংঘের নেতৃত্বে ত্রিপোলিতে একটি জাতীয় সরকার গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এতে আল-দ্বিবাহকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান করা হয়। কিন্তু হাফতার তা প্রত্যাখ্যান করে ফাথি বাশাঘাকে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ দেন। এরপর থেকে ত্রিপোলিতেই ঢুকতে পারছিলেন না দ্বিবাহ।

সম্প্রতি পক্ষগুলো একটা সমঝোতার চেষ্টা করছিল। এমন সময় হাফতার কয়েকটি খনি থেকে তেল উত্তোলন বন্ধ করে দেন। ফলে দ্বিবাহের নিয়ন্ত্রণাধীন সরকার অর্থসংকটে পড়ে। কিন্তু গত সপ্তাহে দ্বিবাহ নতুন করে হাফতারের ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তিকে দেশটির তেল কোম্পানির প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেন। তবে এতেও সংকট কাটেনি। একই সময়ে বাশাঘা পশ্চিমাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ মিসরাতা শহর সফর করেন। এটি দ্বিবাহের জন্মশহর হলেও সেখানে বাশাঘাই বেশি জনপ্রিয়। ধারণা করা হচ্ছে, দ্বিবাহ ও বাশাঘার সশস্ত্র বাহিনীই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি