1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ১১:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কসবায় পৌর অটোরিকশা ট্যাক্স বন্ধের দাবিতে রাস্তা অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল কসবায় পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে ৮০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আখাউড়ায় ২৮ রাউন্ড চাইনিজ রাইফেলের গুলি সহ ৩ জনকে গ্রেফতার  করেছে পুলিশ চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব

সেপ্টেম্বরে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র উদ্বোধন করতে পারেন হাসিনা-মোদি

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ৩১ জুলাই, ২০২২

সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তিন দিনের ভারত সফরের সময় ১৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার স্টেশনটি উদ্বোধন করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রকল্পটি বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার রামপালে অবস্থিত।

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যৌথভাবে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি উদ্বোধন করবেন।রোববার (৩১ জুলাই) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস এ তথ্য জানিয়েছে।

সংবাদমাধ্যমটি জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫ থেকে ৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে যেকোনো সময় ভারত সফর করবেন এবং দুই থেকে তিন দিন সেখানে অবস্থান করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। মোদি সরকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই সফরটিকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন। কারণ, ঢাকা ভারতের অন্যতম ঘনিষ্ঠ মিত্র।

ভারতের এনটিপিসি এবং বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশের বৃহত্তম কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি স্থাপন করছে বাংলাদেশ ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে খরচ হচ্ছে প্রায় দেড় বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

এদিকে, প্রধানমন্ত্রীর সফরের আগেই কলকাতা-চট্টগ্রাম-মংলা বন্দরের মধ্যে ট্রায়াল রান চালুর মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন অধ্যায়ের সূচনা ঘটবে।

কলকাতা থেকে প্রথম জাহাজটি আগামী ৫ আগস্ট পশুর নদী হয়ে মংলায় পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এতে ভারতের জন্য তার উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে পৌঁছানোর জন্য একটি সস্তা এবং বিকল্প রুট তৈরি হবে। একই সঙ্গে বাংলাদেশের জন্যও রপ্তানি-আমদানি সহজ হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি