1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ০৭:০১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কসবায় পৌর অটোরিকশা ট্যাক্স বন্ধের দাবিতে রাস্তা অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল কসবায় পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে ৮০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আখাউড়ায় ২৮ রাউন্ড চাইনিজ রাইফেলের গুলি সহ ৩ জনকে গ্রেফতার  করেছে পুলিশ চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব

জহির রায়হানের ৮৮তম জন্মদিন আজ

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৯ আগস্ট, ২০২২

চলচ্চিত্রকার, সাহিত্যিক ও সাংবাদিক তিন পরিচয়েই সফল এক নাম আবু আবদার মোহাম্মদ জহিরুল্লাহ। জহির রায়হান নামেই তিনি বেশি পরিচিত ছিলেন।

আজ, ১৯ আগস্ট তার ৮৮তম জন্মদিন। ১৯৩৫ সালের এই দিনে ফেনী জেলার মজুপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। কিন্তু তার মৃত্যুর দিনটি অজ্ঞাতই রয়ে গেছে আজও। ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি মিরপুরে তার ভাই শহীদুল্লাহ কায়সারকে খুঁজতে গিয়ে আর ফিরে আসেননি। ধারণা করা হয় মিরপুরে বিহারী এলাকায় ছদ্মবেশী পাকিস্তানি সৈন্যদের গুলির আঘাতে তিনি মারা যান।

বাংলা চলচ্চিত্রে মেধাবী যেসব মানুষ নিজের পদচিহ্ন রেখে গেছেন তাদের একজন জহির রায়হান। তার চলচ্চিত্রগুলো এখনও বিশাল একটা জায়গা জুড়ে আছে বাঙালির মনে। আর তার লেখা হয়ে আছে অমর। তার একটি কালজয়ী উপন্যাস ‘হাজার বছর ধরে’ । পরে এই উপন্যাসটির চলচ্চিত্রায়ণ করেন তারই সহধর্মিণী অভিনেত্রী কোহিনূর আকতার সুচন্দা।

জহির রায়হান নামটি আসলে রাজনীতির সূত্রে পাওয়া। ১৯৫৩ বা ৫৪ সালের দিকে তিনি কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য হন। এ সময়ে মনি সিংহের দেওয়া রাজনৈতিক নাম ‘রায়হান’ গ্রহণ করে তিনি হয়ে যান জহির রায়হান ।

তার বাবার নাম মোহাম্মদ এমদাদউল্লাহ এবং মায়ের নাম সৈয়দা সুফিয়া খাতুন। বাবা ছিলেন একজন আইন ব্যবসায়ী।

১৯৫৬ সালে শুরু হয় জহিরের চলচ্চিত্র নির্মাণকাজ। ১৯৬১ সালে মুক্তি পায় তার নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র। এরপর একে একে নির্মাণ করেন কাজল, কাঁচের দেয়াল, বেহুলা, জীবন থেকে নেয়া, আনোয়ারা, সঙ্গম ও বাহানা।

তার সাংবাদিকতা শুরু হয় ১৯৫০ সালে ‘যুগের আলো’ পত্রিকার মাধ্যমে। ১৯৫৬ সালে তিনি সম্পাদক হিসেবে ‘প্রবাহ’ নামে একটি পত্রিকায় যোগ দেন।

১৯৭২ সালে বাংলা উপন্যাসে অবদানের জন্য তাঁকে বাংলা একাডেমি পুরস্কার (মরণোত্তর) দেওয়া হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৮ সালে বাংলায় স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন এই কথাসাহিত্যিক।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি