1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০৯:১৩ পূর্বাহ্ন

লন্ডনে সাকার বাড়ি এখন বার্গম্যানের

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
  • ৫৪৫ বার দেখা হয়েছে

লন্ডনে যুদ্ধাপরাধে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বেশ সম্পদ রয়েছে। বাংলা ইনসাইডারের অনুসন্ধানে পাওয়া গেছে, লন্ডনে সাকা চৌধুরীর তিনটি বাড়ীর হদিস। শেয়ার বাজারে বিপুল বিনিয়োগ এবং ব্যাংকে গচ্ছিত টাকা। এই সব অর্থই দেখভাল করে এখন সাকা পুত্র। শুধু একটি ছাড়া। লন্ডনে অন্যতম অভিজাত এলাকা হিসেবে পরিচিত নাইটব্রীজ। নাইটব্রীজে সাকার অভিজাত বাড়ীটিতেই থাকে ড. কামাল হোসেনের জামাতা এবং যুদ্ধাপরাধীদের লবিষ্ট ডেভিড বার্গম্যান। নাইটব্রীজের অভিজাত এই বাড়ীতে ডেভিড বার্গম্যান থাকছেন ২০১৮ সাল থেকে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, ডেভিড বার্গম্যান থাকলেও বাড়ীটির মালিকানা এখনও সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর নামে। লন্ডনে প্রপার্টি ট্রান্সফার বিভাগের তথ্যে তা দেখা যায়। সাকা চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হবার পর, তার স্ত্রী ফরহাত চৌধুরী বাড়ীটি তার নামে হস্তান্তরের জন্য আবেদন করে। ঐ আবেদনটি এখনও চূড়ান্ত বিবেচনা হয়নি। কিন্তু বাড়ীটিতে ডেভিড বার্গম্যান সাকা চৌধুরীর ছেলের অনুরোধে ওঠেন। প্রায় ৭ হাজার স্কয়ার ফুটের ঐ বাড়ীতে ডেভিড বার্গম্যানের একটি ব্যক্তিগত স্টুডিও আছে।

উল্লেখ্য, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলে ২০১০ সালে লন্ডনে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী সঙ্গে ডেভিড বার্গম্যানের প্রথম সাক্ষাত হয়। সাকার অনুরোধ, লন্ডনে অবস্থানরত একজন আইএসআই এজেন্ট ডেভিড বার্গম্যানকে সাকার কাছে নিয়ে যান। তখনও সাকার বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়নি। কিন্তু সাকা জানতেন তারও বিচার হবে। তবে, সাকা চৌধুরী লন্ডনে একাধিক ব্যক্তিকে বলেছিলেন তার ফাঁসি হবে না। তবে, যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য তিনি ডেভিড বার্গম্যানকে দায়িত্ব দেন। সেই সূত্রেই ডেভিড বার্গম্যান বাংলাদেশে আসেন। যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে অযৌক্তিক লেখালেখির কারণে বার্গম্যান আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দণ্ডিত হন। এখন লন্ডনে তারেক জিয়া এবং যুদ্ধাপরাধী গোষ্ঠী যে বাংলাদেশ বিরোধী তৎপরতায় লিপ্ত, তার অন্যতম থিংক ট্যাংক হলো ডেভিড বার্গম্যান।

সূত্র : বাংলা ইনসাইডার

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি