1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১২:৪২ পূর্বাহ্ন

পদ্মায় ভাঙন, সীমিত পরিসরে চলছে ফেরি

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৭১৮ বার দেখা হয়েছে

মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি : পদ্মায় ফের ভাঙন শুরু হওয়ায় ঝুঁকি এড়াতে শিমুলিয়ার তিন নম্বর ফেরি ঘাটটি বন্ধ রাখা হয়েছে। চার নম্বর ফেরি ঘাটটি আরও আগেই নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। বাকি দুইটি ফেরি ঘাটে পাঁচটি কে টাইপ ও মাঝারি আকারের ফেরি দিয়ে সীমিত আকারে চলাচল চালু রাখা হয়েছে।
শুক্রবার (১১ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টা থেকে শনিবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকাল পর্যন্ত মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার শিমুলিয়া ঘাটের তিন নম্বর রো রো ফেরি ঘাট সংলগ্ন ৯ একর জায়গা বিলীন হয়ে যায় পদ্মার গর্ভে। ফলে ঝুঁকি এড়াতে তিন নম্বর ফেরি ঘাটটি বন্ধ রাখা হয়েছে।
এদিকে, শনিবার সকাল ৬টার দিকে শিমুলিয়া ঘাট থেকে তিনটি ফেরি যানবাহন নিয়ে কাঠালবাড়ির পথে রওনা হয়। তবে নাব্য সংকটে ফেরিগুলো গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেনি। মাঝপথ থেকে ফিরে আসে। পরে সকাল ১০টার দিকে কে টাইপ ফেরিগুলো কাঠালবাড়ির উদ্দেশে ছেড়ে যায়।
এর আগে জুলাই মাসে দুই দফার ভাঙনে তিন ও চার নম্বর ফেরি ঘাট ভেঙে যায়। তিন নম্বর ফেরি ঘাটটি পরে চালু করা হলেও এবার ফের ভাঙনের কবলে পড়ায় সেটি বন্ধ রাখা হয়েছে। এবারের নতুন ভাঙনে একটি হোটেল, পাবলিক টয়লেট, বিশ্রামাগার এবং পাশে থাকা ১০টি বসতবাড়ি বিলীন হয়ে গেছে। বিআইডব্লিটিএ জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধ করার চেষ্টা করে যাচ্ছে।
অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিটিএ) প্রকৌশলী হারিছ পাটোয়ারী বলেন, এবারের ভাঙনে ঝুঁকির মধ্যে আছে রো রো ফেরি ঘাট। সেটি বন্ধ রেখেছি। আর চ্যানেলের মুখের নাব্য সংকট কাটিয়ে সকাল সোয়া ৯টা থেকে সীমিত পরিসরে পাঁচটি কে টাইপ ও মাঝারি আকারের ফেরি দিয়ে ঘাট চালু হয়েছে। পারাপারের অপেক্ষায় দুই ঘাটে আছে তিন শতাধিক গাড়ি।
জানতে চাইলে বিআইডব্লিউটিএ ড্রেজিং বিভাগের প্রকৌশলী সাইদুর রহমান জানান, শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ি নৌরুটে নাব্য সংকট আর নেই। এই রুটে সব ধরনের ফেরি চলাচল করতে পারবে।
বিআইডব্লিউটিসি’র উপমহাব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলাম জানান, নাব্য সংকটের কারণে সকাল থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ থাকে। পরে ফের সকাল ১০টার দিকে কে টাইপ ফেরি দিয়ে যানবাহন চলাচল শুরু হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি