1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ১২:১৮ পূর্বাহ্ন

মির্জাগঞ্জে সড়ক নির্মাণে ধীরগতি এলাকাবাসীর দুর্ভোগ

মো: সুমন কাজী, মির্জাগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধি:
  • আপডেট : সোমবার, ১১ অক্টোবর, ২০২১
  • ৪৫২ বার দেখা হয়েছে

পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে ঠিকাদারের গাফলতির কারনে নির্মাণ কাজ শুরুর প্রায় আড়াই বছরেও শেষ হয়নি রামপুরা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে-আন্দুয়া আশ্রায়ন পর্যন্ত গ্রামীণ সড়কের ৩ কি.মিটারের কাজ। নির্মাণ কাজের ধীরগতির কারনে রাস্তার অধিকাংশ স্থানেই বড় গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়ছে যানবাহন চলাচলসহ এলাকার ৫ গ্রামের প্রায় ১৫ হাজার মানুষ। উপজেলা প্রকৌশলী অফিস সূত্রে জানা যায়, ২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা ব্যয়ে গর্ভারমেন্ট অব বাংলাদেশ (জিওবি) অর্থায়নে কাজটি পেয়েছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান পটুয়াখালীর পল্লী ষ্ট্রোর। ঠিকাদার মো: বাদল হোসেন রাস্তাটির নির্মাণ কাজ শুরু করেন গত ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসে। ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে কাজের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও ২ দফা সময় বাড়িয়ে এখন পর্যন্ত মাত্র ৫০% কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

স্থানীয় জনসাধারনের অভিযোগ, নির্ধারিত পরিমান উ”চতা না দেওয়া ও নিন্ম মানের সামগ্রী দিয়ে কাজ শুরু করলে এতে বাধা দেয় স্থানীয়রা । এর পরে রাস্তার কাজে ধীরগতি শুরু করে ঠিকাদার । এখন কাজ শেষ না করে ফেলে রাখছে। উচ্চতায় কম দেওয়ায় জোয়াড় হলেই তলিয়ে যায় রাস্তাটি নির্মাণ কজের ধীরগতি হওয়ায় বেড়েছে জনদুর্ভোগ। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছে মাধবখালী ইউনিয়নের রামপুর, কিসমত রামপুর, সন্তেষপুর, মির্জাগঞ্জ ইউনিয়নের অন্দুয়া, ভিকাখালী ২ ইউনিয়নেরসহ ৫ গ্রামের বাসিন্দারা। বিকল্প চলাচলের রাস্তা না থাকায় স্কুল পড়–য়া শিক্ষার্থী ও রোগীদের পরতে হয় চরম ভোগান্তীতে ।

একে বারে চলাচলের অনুপযোগী হওয়া কিছু স্থানে দেওয়া হয়েছে সাঁকো। ঠিকারদার মো: বাদল হোসেন বলেন, বন্যার কারনে কাজ শেষ করা যায়নি। দ্রুত সময়ের মধ্য কাজ পূণরায় শুরু করা হবে। উপজেলা প্রকৌশলী শেখ আজিম-উর-রশিদ বলেন, ঘূর্ণীঝড়, আম্ফান ও ইয়াসের কারণে কাজে ধীর গতি এসেছে। তাই নির্দিষ্ট সময়ে প্রকল্পের কাজ শেষ করা যায়নি বলে জানিয়েছে ঠিকাদার। উর্ধ্বতন কতৃপক্ষ সময় বাড়িয়ে দিয়েছেন দ্রুত কাজ শেষ করা হবে বলে জানিয়েছেন এই কর্মকর্তা।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি