1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৮:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ

৯ মিনিটে প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়লো বার্সেলোনা

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৫৫ বার দেখা হয়েছে

ক্যাম্প ন্যুর সংস্কার কাজ চলমান থাকায় নতুন ঘরের মাঠ এস্তাদিও অলিম্পিক লুইস কোম্পানি স্টেডিয়ামে প্রতিপক্ষ সেল্টা ভিগোকে আতিথেয়তা দেয় বার্সেলোনা। এই ম্যাচটিতে জয় তুলে নিতে বার্সেলোনার লেগেছে মাত্র ৯ মিনিট।
তবে এই ৯ মিনিটে ‘ওহ মাই গড’ এই লেখাটি এক বা দুবার নয়, পাঁচবার লিখে টুইট করা হয় বার্সেলোনার অফিসিয়াল এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডল থেকে। আসলে ম্যাচটি এমনই রুদ্ধশ্বাস ছিল তাতে সব বার্সা সমর্থকেরই ‘ওহ মাই গড’ অনুভূতি হওয়ার কথা।

শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ঘরের মাঠ এস্তাদিও অলিম্পিক লুইস কোম্পানি স্টেডিয়ামে সেল্টা ভিগোকে আতিথেয়তা দেয় ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা। ম্যাচটিতে কাতালানরা ৩-২ গোলে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে। বার্সেলোনার হয়ে জোড়া গোল করেন রবার্ট লেভানদোভস্কি, একটি গোল করেন জোয়াও কানসালো। সেল্টার হয়ে গোল দুটি করেন জর্গেন লারসেন ও আনাস্তাসিওস ডভিকাস।
এই জয়ে লা লিগা পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে উঠেছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। ৬ ম্যাচ শেষে বার্সার পয়েন্ট ১৬। এক ম্যাচ কম খেলা রিয়াল মাদ্রিদ ১৫ পয়েন্ট নিয়ে আছে তিন নম্বরে। দুইয়ে থাকা জিরোনার পয়েন্টও ১৬। তবে গোল ব্যবধানে এগিয়ে থেকে শীর্ষে বার্সেলোনা।
ম্যাচের ৮০ মিনিট পর্যন্ত বার্সালোনার বিপক্ষে ২-০ গোলে এগিয়ে ছিল সেল্টা ভিগো। কিন্তু এরপরই এক ঝড়ে খুশি উড়ে যায় সেল্টার।
অলিম্পিক লুইস স্টেডিয়ামের ম্যাচের ১৯ মিনিটে স্বাগতিকদের স্তব্ধ করে দিয়ে সেল্টাকে এগিয়ে দেন জর্গেন লারসেন। প্রথমার্ধে দুই দল মিলে করে ওই একটি গোল। দ্বিতীয়ার্ধের ৭৬তম মিনিটে সফরকারিদের লিড দ্বিগুণ করেন গ্রিক ফরোয়ার্ড আনাস্তাসিওস ডভিকাস। সেল্টার ডাগআউটে তখন উপস্থিত রাফা বেনিতেজ। যিনি ২০০৩ সালে ভ্যালেন্সিয়ার হয়ে দুটি অ্যাওয়ে ম্যাচ জিতেছিলেন বার্সেলোনায়। ১৯৬৫ সালের পর কোনো কোচ বার্সেলোনায় টানা তিনটি অ্যাওয়ে না জিতলেও আজ মনে হচ্ছিল সেই রেকর্ডটি হয়ে যাবে।
কিন্তু ৮১ থেকে ৮৯ এই ৯ মিনিটের ঝড়ে সেল্টার সাজানো ঘর তছনছ করে দেয় লেভানদোভস্কি, কানসালো, জোয়াও ফেলিক্সের বার্সেলোনা। ম্যাচের ৮১তম মিনিটে জোয়াও ফেলিক্সের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে জড়িয়ে শ্বাস ফেলার রসদ তৈরি করে দেন পোলিশ অধিনায়ক লেভানদোভস্কি। এর চার মিনিট পর ম্যাচে সমতা পেলান পোলিশ অধিনায়ক। এবার তার গোলের জোগানদাতা ফেলিক্সের স্বদেশি কানসেলো। আর ৮৯তম মিনিটে গাভির দারুণ ক্রস কাজে লাগিয়ে বার্সেলোনার জয়সূচক গোলটি করেন পর্তুগিজ ডিফেন্ডারই কানসালো।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি