1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ১১:৩৮ পূর্বাহ্ন

‘চাপহীন ও শান্ত’ জীবন পেতে বার্সায় আসেননি মেসি

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ৯ জুন, ২০২৩
  • ৭৪ বার দেখা হয়েছে

লিওনেল মেসির ইচ্ছা ছিল আগামী মৌসুমে সাবেক ক্লাব বার্সেলোনায় ফিরতে, শেষপর্যন্ত আমেরিকার মেজর লিগ সকারের ক্লাব ইন্টার মিয়ামিতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছেন বিশ্বকাপজয়ী কিংবদন্তি। মিয়ামিতে মেসি কেনো যোগ দিচ্ছেন তা বুঝতে পেরেছেন বার্সা কোচ ও মেসির সাবেক সতীর্থ জাভি হার্নান্দেজ। ক্যারিয়ারের এবেলায় এসে শান্ত জীবনের জন্যই এমন সিদ্ধান্ত ৩৫ বর্ষী মহাতারকার, এমন বলছেন বার্সা বস।
বার্সেলোনা ছেড়ে ২০২১ সালে দুবছরের চুক্তিতে ফরাসি ক্লাব পিএসজিতে গিয়েছিলেন আর্জেন্টাইন মহাতারকা। ফরাসি চ্যাম্পিয়নদের সঙ্গে চুক্তি শেষে আবারও কাতালান ডেড়াতেই ফিরতে চেয়েছিলেন সাতবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী। যে ক্লাব থেকে ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল, সেই ক্লাবেই ক্যারিয়ারের ইতি টানতে চেয়েছিলেন।
আগেরবার অনেকটা বাধ্য হয়ে বার্সা ছাড়ার সময় মেসি যে পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিলেন, এবারও একইরকম অভিজ্ঞতার দিকে যাচ্ছিল ক্লাবটি। মেসিকে নিতে আবারও আর্থিক জটিলতায় পড়ে বার্সা। মেসির ব্যাখ্যায় এসেছে ভবিষ্যতকে আবারও অন্যকারও হাতে ছেড়ে দিতে চান না।
বার্সা বস জাভির মতে অবশ্য শান্ত ও চাপহীন জীবন পেতেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মেসি। বলেছেন, ‘গত কয়েকদিনে এবং সপ্তাহ ধরে আমি তার মধ্যে কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করেছি। সে বিষয়গুলো স্পষ্টভাবে দেখেনি, তবে তার সিদ্ধান্তকে আমাদের সম্মান দিতে হবে। অনেক সময় আমরা অন্যের পরিস্থিতিতে নিজেকে রেখে চিন্তা করি না, তখন সঠিক সহানুভূতির অভাব হয়। একজন মেসির জন্য বিষয়গুলো সহজ না। তিনি এখন শান্তি চান। তার সবকিছুই দশে দশ প্রয়োজন। লম্বা একটা সময় তার ভালো কাটেনি, যে কারণে এধরনের চাপ তিনি আর চাচ্ছেন না। এটাই স্বাভাবিক।’
ন্যু ক্যাম্পে মেসির ফেরার ব্যাপারে ৪৩ বর্ষী জাভি বলেছেন, ‘উত্তেজনা তৈরি হয়েছিল, কারণ আমরা দুজনেই এই বিষয়ে কথা বলেছিলাম। সবাই এর জন্য উন্মুখ ছিলাম, প্রথমে তার জন্য, তারপর আমার জন্য এবং তারপরে ক্লাবের জন্য। কিন্তু পরিস্থিতি আমাদের পক্ষে কাজ করেনি। মেসি চাপ এবং উত্তেজনার মাত্রা কমাতে চেয়েছিলেন। তিনি একটি শান্ত জীবন চান।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি