লেফটেন্যান্ট কর্নেল আরিফুল ইসলাম বলেন, এখন তাঁরা ক্ষয়ক্ষতি ও দূষণ নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। কিছু কনটেইনার ডিপোতে এলোমেলোভাবে পড়ে আছে। কিছু রাসায়নিক কনটেইনার শনাক্ত করা হয়েছে।
কী পরিমাণ রাসায়নিক কনটেইনার ডিপোতে আছে, তা এখনো নিশ্চিত নন বলে জানান আরিফুল ইসলাম। ঢাকা থেকে একটা বিশেষজ্ঞ দল এসে ডিপোতে কাজ করছে বলে জানান তিনি।
গত শনিবার রাত সোয়া নয়টার দিকে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি ইউনিয়নের কেশবপুর এলাকায় বিএম কনটেইনার ডিপোতে ভয়াবহ আগুন থেকে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
আগুনে পুড়ে ফায়ার সার্ভিসের ৯ সদস্যসহ নিহত হয়েছেন ৪১ জন। অবশ্য চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সিভিল সার্জনের কার্যালয় রোববার রাতে মৃত মানুষের সংখ্যা ৪৯ বলেছিল। গতকাল সোমবার তারা বলেছে, গণনার সময় ভুল হয়েছিল, নিহত মানুষের প্রকৃত সংখ্যা ৪১ হবে।
অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনায় আহত হয়েছেন ফায়ার সার্ভিস, পুলিশ সদস্য, ডিপোর কর্মকর্তা-কর্মচারী, শ্রমিকসহ দুই শতাধিক।