1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০২:০২ পূর্বাহ্ন

জগন্নাথপুরে বিদ্যুৎ প্রোকৌশলী আজাদের সাংবাদিকদের সাথে অশোভন আচরণ তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১৫ জুন, ২০২১
  • ৪৫১ বার দেখা হয়েছে
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা বিদ্যুৎ প্রকৌশলী আজিজুল ইসলাম আজাদ, জগন্নাথপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি, জাতীয় দৈনিক সকালের সময়, জগন্নাথপুর উপজেলা প্রতিনিধি ও আজকের আলো অনলাইন নিউজ পোর্টাল সম্পাদক আমিনুর রহমান জিলুর সাথে অশোভন আচরণ করেছেন।
জানা যায় ১৫ জুন মঙ্গলবার সকালে সাংবাদিক আমিনুর রহমান জিলু তার চাচাতো ভাই যুক্তরাজ্য প্রবাসী সেফুল আহমেদ নামে বকেয়া বিদ্যুৎ বিলের একটি কপি নিয়ে জগন্নাথপুর উপজেলা বিদ্যুৎ প্রকৌশলী আজিজুল ইসলাম আজাদের কাছে যান। উক্ত বিলের কপিতে ১৮,০০০ আঠারো হাজার টাকা বকেয়া থাকায় সাংবাদিক আমিনুর রহমান জিলু তাকে অনুরোধ করেন ৭০০০ সাত হাজার টাকা এখন জমা দিয়ে দয়া করে আমাকে ১ মাসের সময় দিন। এক মাসের মধ্যেই আপনাদের বাকি টাকা পরিশোধ করা হবে। জবাবে প্রোকৌশলী আজিজুল ইসলাম আজাদ বলেন- “এটাকি এতিমখানা নাকি” আপনি চাইলেন আর আমি দিয়ে দিলাম। সম্পূর্ণ টাকা না আনতে না পারলে হবেনা!  বেরিয়ে যান এখান থেকে। এনিয়ে সাংবাদিক আমিনুর রহমান জিলু অনেক অনুনয় বিণয় করে  অনুরোধ করলে তিনি আরো উত্তেজিত হয়ে বলেন। বলছিনা বেরিয়ে যেতে এতো কথা বলেন কেন। এসময় একই অফিসের আরেক ষ্টাফকে ডেকে বলেন “একে বের করে দিন” উপায়ন্তর না দেখে সাংবাদিক আমিনুর রহমান জিলু সেখান থেকে চলে আসেন। ঘণ্টা খানিক পর সহকর্মী জগন্নাথপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক চ্যানেল এস প্রতিনিধি আলী হোসেন খাঁনকে নিয়ে আবার তার অফিসে গেলে, প্রকৌশলী আজিজুল হক আজাদ তেলে বেগুনে রেগে উঠেন,  কর্কট কণ্ঠে বলেন- একেতো বের করে দিয়েছি! আপনি নিয়ে আসছেন কেন? এসময় সেখানে আরেক প্রকৌশলী কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। পরে এ ব্যাপারে আলী হোসেন খাঁন ও প্রকৌশলী কর্মকর্তা হাবিব- প্রকৌশলী আজিজুল ইসলাম আজাদকে অনুরোধ করলে তিনি রাজি হয়ে ৭০০০ সাত হাজার টাকা বিলের কপিতে লিখে দিয়ে ব্যাংকে জমা দিতে বলেন।
এব্যাপারে সাংবাদিক আমিনুর রহমান জিলু বলেন- ৭০০০ টাকা জমা নিতে তিনি রাজিই যদি হলেন, তবে আমাকে এই অপমান কেনো করলেন। তিনি আরো বলেন প্রকৌশলী আজিজুল ইসলাম আজাদের ব্যবহার অত্যন্ত নিকৃষ্ট প্রকৃতির! একজন প্রকৌশলীর ব্যবহার এমন হতে পারেনা। বিদ্যুৎ বিভাগের মহাপরিচালকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন- আমি যদি তার সাথে কোনো খারাপ আচরণ করে থাকি তবে তার অফিসের সিসি ক্যামেরায় নিশ্চয়ই সেটা রেকর্ড হয়ে আছে, আপনারা সেটা খুঁজে দেখতে পারেন। যদি তাতে আমরা কোনো দোষ ধরা পরে, তবে আমার বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নিন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি