‘রাজনৈতিক দলগুলোর ভারসাম্য না থাকলে পুলিশ-মিলিটারি দিয়ে নির্বাচন সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্যভাবে উঠিয়ে আনা সম্ভব হবে না’ বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। ‘রাজপথে শক্তি দেখিয়ে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক
আগামী জাতীয় নির্বাচনে ৩০০ সংসদীয় আসনের প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা বসানো সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আহসান হাবিব খান। শনিবার বেলা ১১টায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ে ছবিসহ
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান বলেছেন, ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা নির্বাচনে দুষ্কৃতকারীদের শত্রু, আর ভালোদের জন্য মিত্র হিসেবে কাজ করে। ভসিষ্যতে আমরা স্থানীয়, জাতীয় ও উপনির্বাচনগুলোয়
জেলা পরিষদ নির্বাচন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নির্বাচন ভবনের নির্বাচন মনিটরিং সেল থেকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ অন্য নির্বাচন কমিশনাররাও ভোট পর্যবেক্ষণ করছেন। সোমবার (১৭
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সর্বোচ্চ ১৫০ আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটের জন্য দুই লাখ ইভিএমের প্রকল্প চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেছেন ইসি। বুধবার বেলা ১১টায় রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনের অডিটোরিয়ামে রোডম্যাপ ঘোষণা করা হয়। অন্য কমিশনারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিততে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল
দেশের রাজনীতিতে অন্যতম প্রধান দল বিএনপি। তাদের চাওয়ায় বাধা নেই নির্বাচন কমিশনের (ইসি)।দলটির রাজনৈতিক কৌশলেও হস্তক্ষেপ করার এখতিয়ার নেই কমিশনের। তাই তাদের ধরে বেঁধে নির্বাচনে আনতে যাবেন না প্রধান নির্বাচন
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের ক্ষেত্রে এবার কিছু পরিবর্তন আনা হতে পারে। এক্ষেত্রে কিছু কিছু আসনে ২০১৩ সালে আনা সীমানায় পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আদশুমারির
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মোতায়েন করা হবে। সহিংস পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে ডাকলে তারা কেন্দ্রে যাবে। সোমবার (২৯ আগস্ট) নির্বাচন ভবনের নিজ দফতরে সাংবাদিকদের
বিরাজমান রাজনৈতিক সংকট দূর করে অধিক অংশগ্রহণমূলক দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রচেষ্টা চালাবে বলে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের প্রতি প্রত্যাশা জাপানের। সোমবার (২৯ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে
আগামী বছরের শেষে অথবা ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনও নতুন নতুন সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। এরইমধ্যে সর্বোচ্চ ১৫০ আসনে
ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ধোঁকাবাজির কোনো সুযোগ নেই মন্তব্য করে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবিব খান বলেন, ইভিএমের মাধ্যমেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন করা হবে। তিনি বলেন, সকল
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সদ্য সমাপ্ত সংলাপ থেকে প্রাপ্ত সুপারিশ পর্যালোচনা করে শিগগিরই একটি কৌশলপত্র প্রস্তুত করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আর এই কৌশলপত্র নিয়ে বিশেষ সংলাপে বসবে সংস্থাটি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে অতিমাত্রায় সমালোচনা ও তর্ক-বিতর্ক হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সমালোচনাও তীব্র ও তিক্ত। আমরা নিরপেক্ষ
নির্বাচনী পদ্ধতির পরিবর্তন আনার পক্ষে সরব হওয়ার আহ্বান জানিয়ে দলগুলোর উদ্দেশ্যে প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, আমাকে আজকে এতো বড় চ্যালেঞ্জ, এতো চিন্তা
নির্বাচন, রাজনৈতিক দলগুলোর সম্পর্ক ও আস্থার জায়গা তৈরি করা নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালকে ছবক দিলেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী (বীরউত্তম)। একই সঙ্গে
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘অর্থশক্তিকে আমরা কীভাবে সামাল দেব? বস্তা বস্তা অর্থ আমরা নির্বাচনে ব্যয় করি। এই অর্থ নিয়ন্ত্রণ করব কীভাবে? যেটা প্রকাশ্যে হয়, তার কিছুটা নির্বাচন
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সাধ্য অসীম নয়। অংশীজনের সহযোগিতা লাগবে। সোমবার (২৫ জুলাই) নির্বাচন ভবনে বাংলাদেশ মুসলীম লীগের সঙ্গে সংলাপে বসে তিনি এমন
নির্বাচন কমিশন (ইসি)-এর ষষ্ঠ দিনের সংলাপে বসেছে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতারা। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এ ধারাবাহিক সংলাপ করছে সাংবিধানিক সংস্থাটি। রোববার (২৪ জুলাই) সকাল
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, আস্থা-অনাস্থা দু’টিই আছে। যারা সংলাপে আসছেন, তাদের আস্থা আছে, যারা আসছেন না তাদের নেই। বুধবার (২০ জুলাই) নির্বাচন ভবনে গণতন্ত্রী পার্টির সঙ্গে